More
    Homeপশ্চিমবঙ্গআজ মহাসপ্তমী, জগদ্ধাত্রী পুজোয় মেতে উঠেছে সারা চন্দননগর

    আজ মহাসপ্তমী, জগদ্ধাত্রী পুজোয় মেতে উঠেছে সারা চন্দননগর

    জগদ্ধাত্রী পুজোয় মেতে উঠেছে সারা চন্দননগর। বৃহস্পতিবার মহাসপ্তমী। এদিন থেকেই জনতার ঢল নেমেছে চন্দননগরে। পুলিশ দুপুর দুটো থেকেই জিটি রোডে ‘নো এন্ট্রি’, করে দিয়েছে। আগামী ১৬ তারিখ অবধি প্রতিদিন দুপুর ২ টো থেকে পরদিন ভোর ৬ টা অবধি চুঁচুড়া থেকে ভদ্রেশ্বর পর্যন্ত জিটি রোড যানবাহনের জন্য নো এন্ট্রি থাকছে।

    আজ মহাসপ্তমী, জগদ্ধাত্রী পুজোয় মেতে উঠেছে সারা চন্দননগর

    Read More-একটানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত চেন্নাই, পরিস্থিতি মোকাবিলায় মোতায়েন ৭৫ হাজার পুলিশকর্মী

    অর্থাত্‍ সড়ক পথে গাড়ি করে ওই সময়ে চন্দননগর প্রবেশ করা যাবে না। জরুরি কালীন কিছু পাস দেওয়া হয়েছে যাদের কাছে আছে তাঁরা ছাড়া কেউ গাড়ি নিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না। মূলত রাস্তায় যাতে দর্শনার্থীদের কোনও অসুবিধা না হয় তার জন্যই এই ব্যবস্থা করা হয় প্রতিবারই। এছাড়া নৈশ কারফিউ শিথিল হয়েছে। তাই ষষ্ঠী থেকেই চন্দননগর লোকে লোকারণ্য। এবার যেহেতু বিসর্জনের শোভাযাত্রা হবে না। তাই অধিকাংশ আলোকশিল্পী তাঁদের মুন্সিয়ানা দেখাতে জিটি রোড আলোর তোরণ দিয়ে মুড়ে দিয়েছেন। তাই এবার বাড়তি আলো দেখতে পাবেন দর্শনার্থীরা। চন্দননগর ও ভদ্রেশ্বর এলাকার মোট ১৭১ টি পূজা সেন্ট্রাল জগদ্ধাত্রী পূজা কমিটির অনুমোদন পেয়েছে। এছাড়া আরো পুজো আছে। কোভিড আশঙ্কা দূরে ফেলে ঢল নেমেছে চন্দননগরে।

    Read more-করোনাবিধি মেনে ১৬ নভেম্বরই খুলছে রাজ্যের সমস্ত স্কুল, জানিয়ে দিল কলকাতা হাই কোর্ট

    বৃহস্পতিবার মহাসপ্তমীতে জগদ্ধাত্রী পুজোয় মেতে উঠেছে সারা চন্দননগর। ইতিমধ্য়েই জনতার ঢল নেমেছে চন্দননগরে। শোলার কাজ করা অলঙ্কার এবং পোশাকে অসাধারণ রূপে বিরাজ করছে জগদ্ধাত্রী।পুলিশ দুপুর দুটো থেকেই জিটি রোডে ‘নো এন্ট্রি’, করে দিয়েছে। আগামী ১৬ তারিখ অবধি প্রতিদিন দুপুর ২ টো থেকে পরদিন ভোর ৬ টা অবধি চুঁচুড়া থেকে ভদ্রেশ্বর পর্যন্ত জিটি রোড যানবাহনের জন্য নো এন্ট্রি থাকছে।

    Read More-এক প্যাকেজেই কালিম্পং-দার্জিলিং-গ্যাংটক : IRCTC

    সড়ক পথে গাড়ি করে প্রতিদিন দুপুর ২ টো থেকে পরদিন ভোর ৬ টা অবধি চন্দননগর প্রবেশ করা যাবে না। জরুরি কালীন কিছু পাস দেওয়া হয়েছে যাদের কাছে আছে তাঁরা ছাড়া কেউ গাড়ি নিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না।মূলত রাস্তায় যাতে দর্শনার্থীদের কোনও অসুবিধা না হয় তার জন্যই এই ব্যবস্থা করা হয় প্রতিবারই। এছাড়া নৈশ কারফিউ শিথিল হয়েছে।ষষ্ঠী থেকেই চন্দননগর লোকে লোকারণ্য। এবার যেহেতু বিসর্জনের শোভাযাত্রা হবে না। তাই অধিকাংশ আলোকশিল্পী তাঁদের মুন্সিয়ানা দেখাতে জিটি রোড আলোর তোরণ দিয়ে মুড়ে দিয়েছেন।এবার বাড়তি আলো দেখতে পাবেন দর্শনার্থীরা। চন্দননগর ও ভদ্রেশ্বর এলাকার মোট ১৭১ টি পূজা সেন্ট্রাল জগদ্ধাত্রী পূজা কমিটির অনুমোদন পেয়েছে।

    চন্দননগের জগদ্ধাত্রী পুজো আসলে দুর্গা পুজো , কালী পুজো পেরিয়ে বছর শেষ হবার আগে বাঙালি মনখারাপ মুছে দেওয়া এক অন্যতম খুশির উত্‍সব। এদিন কোভিড আশঙ্কা দূরে ফেলে ঢল নেমেছে চন্দননগরে।

    প্রথমে অবশ্য চন্দননগর পুলিশ কমিশনারের প্রধান অর্ণব ঘোষ জানিয়েছিলেন, জগদ্ধাত্রী পুজোতেও চন্দননগরে বহাল থাকছে নাইট কারফিউ। কমিশনারের এই সিদ্ধান্তে পুজো উদ্যোক্তা থেকে দর্শনার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছিল। কিন্তু, তারপরই এই সিদ্ধান্ত নাকচ করে দেয় রাজ্য সরকার।জগদ্ধাত্রী পুজোর কথা মাথায় রেখে চন্দননগরের রবীন্দ্রভবনে সোমবারই একটি গাইড ম্যাপ প্রকাশ করেছিলেন পুলিশ কমিশনার। আজ মহাসপ্তমীতে ইতিমধ্য়েই চন্দননগরের দর্শনার্থী শীতে আমেজে ভিড় জমিয়েছে গঙ্গার ধারে।

    প্রশাসনের তরফে এই বছর ভদ্রেশ্বর ও চন্দননগর মিলিয়ে মোট ৩০০ টি পুজোকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। সর্বস্তরের মোট দেড় হাজার পুলিশ কর্মী মোতায়েন থাকছে এই দুই জায়গার পুজো মণ্ডপে।এছাড়াও কড়া নজর রাখতে চন্দননগর শহরে মোট ৫০ সিসিটিভি চালানো রয়েছে বলে জানানো হয়েছে। ভিড়ের মধ্যে যাতে কেউ হারিয়ে না যায় , তার জন্য ঠাকুর দেখতে আসা শিশুদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে।

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments