More
    Homeরাজ্যআন্দোলন করে চাকরি পেলেও এবার নয়া আশঙ্কায় শিক্ষিকা ববিতা সরকার।

    আন্দোলন করে চাকরি পেলেও এবার নয়া আশঙ্কায় শিক্ষিকা ববিতা সরকার।

    Today Kolkata:- লড়াই জারি রাখলে ন্যায় মিলবেই, নতুন করে এই বিশ্বাসের জন্ম দিয়েছিলেন তিনি। কারচুপি করে নয়, যোগ্যতার প্রমাণ দিয়ে শিক্ষিকার চাকরিটা কেড়ে নিয়েছিলেন। এসএসসি আন্দোলনের মুখ কোচবিহারের সেই ববিতা সরকার কিন্তু এবার নতুন করে সমস্যায়। মেখলিগঞ্জের স্কুলে তিনি শিক্ষিকা হিসেবে যোগ দিয়েছেন। কিন্তু এবার মাথা গোঁজার ঠাঁই তাঁকে নতুন ভাবনায় ফেলেছে। মেখলিগঞ্জ এলাকায় থাকার জন্য বাড়ি ভাড়া পেতে সমস্যা হচ্ছে ববিতার। আপাতত সমস্যা মিটলেও নিরাপত্তাহীনতার আশঙ্কায় তিনি হাই কোর্টের দ্বারস্থ হতে চলেছেন।

    আন্দোলন করে চাকরি পেলেও এবার নয়া আশঙ্কায় শিক্ষিকা ববিতা সরকার

    আন্দোলন করে চাকরি পেলেও এবার নয়া আশঙ্কায় শিক্ষিকা ববিতা সরকার

    মেখলিগঞ্জের ইন্দিরা উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের শিক্ষিকা ববিতা সরকার। চাকরির প্রয়োজনেই তাঁকে থাকতে হচ্ছে মেখলিগঞ্জে। আর সেখানেই সমস্যায় পড়েছেন ববিতাদেবী। অভিযোগ, তাঁকে কেউ বাড়ি ভাড়া দিতে চাইছেন না। একটি বাড়ি দেখে পছন্দ হওয়ায় তা ভাড়া নিতে চেয়েছিলেন। মালিক প্রাথমিকভাবে রাজিও হন। কিন্তু ববিতাদেবীর অভিযোগ, ”উনি ভাড়া দেবেন বলেছিলেন। যখন অ্যাডভান্সের টাকা দিতে গেলাম, তখন জানালেন যে আমাকে নাকি বাড়ি ভাড়া দেওয়া যাবে না। চাপ আছে। আমার তো মনে হয় শাসকদলই তাঁর উপর চাপ তৈরি করছে। যাতে আমাকে বাড়িটা ভাড়া দেওয়া না হয়।”

    এরপর অবশ্য পরিচিত একজনের সূত্র মারফৎ একটি বাড়ি আপাতত ভাড়া পেয়েছেন ববিতা সরকার। কিন্তু চিন্তার মেঘ কাটছে না এখনও। ববিতা সরকারের সমস্যার কথা পৌঁছেছে তৃণমূলের অন্দরেও। তাঁর নিরাপত্তাহীনতার নেপথ্যে শাসকদলের একটা যোগ যেহেতু উঠে আসছে, তাই সতর্ক দল। তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ জানিয়েছেন, ”ওঁর কোনও সমস্যা হলে স্থানীয় দলের নেতৃত্বকে বলব, বিষয়টা দেখে সমাধান করে দিতে। ওঁর যেন কোনও অসুবিধা না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।”

    আন্দোলন করে চাকরি পেলেও এবার নয়া আশঙ্কায় শিক্ষিকা ববিতা সরকার।

    MORE NEWS – কঠিন ও তরল বর্জ্যের ব্যবস্থাপনায় উদ্যোগী রাজ্য, তৈরি হচ্ছে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা তহবিল।

    কঠিন ও তরল বর্জ্যের ব্যবস্থাপনায় ব্যর্থতার কারণে গত সেপ্টেম্বরে রাজ্য সরকারের সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ ধার্য করেছিল জাতীয় পরিবেশ আদালত। নির্দেশ দিয়েছিল, ওই পরিমাণ টাকা সরকারকে পৃথক তহবিল তৈরি করে জমা রাখতে হবে। দু’মাসের মধ্যে সেই তহবিল গড়ার নির্দেশও দিয়েছিল আদালত। রাজ্যের মুখ্যসচিবের নেতৃত্বে ওই তহবিল থেকে কঠিন ও তরল বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় খামতি দূর করার জন্য অর্থ খরচ করতে বলা হয়েছিল। CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments