‘কমলা ও শ্রীমান পৃথ্বীরাজ’ ধারাবাহিকটি অন্য ধারাবাহিকের তুলনায় বেশ অন্যরকম বাল্যবিবাহ তারপর একে অপরের প্রতি ভালবাসা সবকিছু মিলিয়ে তৈরি করা হয়েছে অন্যরকম গল্প।মানিক তার স্কুলের পরীক্ষা দিয়েছে নানান ঝুঁকি সামলে। পরীক্ষা দিতে গিয়ে তাকে টুকলির অপবাদও শুনতে হয়েছিল স্যার এর কাছ থেকে। মোটমাট ও তার পরীক্ষা শেষ হয়ে গিয়েছে।
পরীক্ষার রেজাল্ট তার মোটেই ভালো হয়নি। সে ক্লাসের পড়া বুঝতে পারে না বলে তার বউকে কমলাকান্ত সাজিয়ে নিয়ে স্কুলে হাজির হয়েছে। লখার বারেবারে সন্দেহ হচ্ছিল কমলাকান্তকে এবারে স্কুল ছুটির পরে কমলাকান্ত যখন মানিকতার সাঙ্গোপাঙ্গকে মুঘল সাম্রাজ্য বোঝাতে বসলো তখনই ওর সন্দেহ সত্যি হয়ে গেল।
ক্লাসে যখন স্যার পড়া ধরছিল তখন সবাই বেশ ভয় পাচ্ছিল স্যারের বেতের বারি যাতে না পড়ে। ঠিক সেই জন্যই কমলা তার স্বামী ও ঠাকুরপোদের বারে বারে সাহায্য করছিল নানান রকম ভাবে। কিন্তু লখা তার ক্লাসের বন্ধুদের মার খেতে দেখে বেশ মজা পাচ্ছিল ঠিক তখনই কমলাকান্ত জিজ্ঞাসা করে সে এত হিংসুটে কেন? তখন উত্তরে লখা বলে স্কুলের বন্ধুরা কখনো বন্ধু হয় না। সবাই শত্রু আবার শত্রুদের বন্ধুরা শত্রুই হয়।