Today Kolkata:- কলকাতা এইমস ও টাটা রিসার্চ সেন্টারের দুই কর্তাকে ডিলিট দিল অ্যামিটি। অ্যমিটি ইউনিভার্সিটি ২০২৩ এর কনভোকেশন বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল। এই চতুর্থ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে ২০২২ এর স্নাতক ও স্নাতকোত্তদের সংশাপত্র প্রদান করা হয় । সকাল ১০ টা থেকে ১ টা পর্যন্ত এই দিনের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গ্রাজুয়েট শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবক সহ বিশিষ্ট শিক্ষাবিদরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্য অনুযায়ী সর্বশক্তিমান এর আশীর্বাদ ও যজ্ঞ করে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়েছিল।মোট ১৮৬০ স্নাতক ও স্নাতকোত্তরকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়েছে এবং ১১০ জন শিক্ষার্থীকে পদক ও পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কলকাতার এআইআইএমএস-এর নির্বাহী পরিচালক ড. রামজি সিং এবং কলকাতার টাটা রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক ড. অরুণ পাত্তাথেইল।
এদের সম্মানসূচক ডক্টরেট প্রদান করা হয় । মূল্যবান বক্তব্যে ড: রামজি সিং,ড. অরুণ পাত্তাথেইল অ্যামিটি ইউনিভার্সিটি কলকাতার নানা কৃতিত্বের কথা তুলে ধরেন। ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ডঃ সঞ্জয় কুমার নিজের বক্তব্য রাখেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ড. অশোক কুমার শ্রীবাস্তবৎ প্রোভাইস চ্যান্সেলর, অ্যামিটি ইউনিভার্সিটি কলকাতা, ইউ. রামচন্দ্রন, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যামিটি ইউনিভার্সিটি কলকাতা।
ইউ. রামচন্দ্রন, ছাত্রদের হাতে ডিগ্রি তুলে দেওয়ার সময়য় মনে করিয়ে দিয়েছেন , এটি তাদের কঠোর পরিশ্রমের ফল এবং স্মৃতিচারণ করার সময় প্রত্যেককে অবশ্যই পিতামাতার ত্যাগের কথা মনে রাখতে হবে এবং এর পাশাপাশি শিক্ষকদের অবদানও স্মরণীয়। স্নাতকদের অভিনন্দন জানাতে গিয়ে ড. অশোক কুমার শ্রীবাস্তব ও প্রো ভাইস চ্যান্সেলর, অ্যামিটি ইউনিভার্সিটি কলকাতা বলেছেন “জ্ঞান ছাত্রদের সত্য ও অসত্য, ভাল ও মন্দের মধ্যে পার্থক্য করে মূল্যবোধ তৈরি করতে শেখায়।”
ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ডঃ সঞ্জয় কুমার বলেছেন , এটি একজনের একাডেমিক সাধনার সফল ধাপ। যেখানে বছরের পর বছর কঠোর পরিশ্রমের পর অবশেষে আপনি যখন আপনার ডিগ্রী গ্রহণ করেন তখন সকলের চোখ আপনার দিকে থাকে। ভিসি সঞ্জয় কুমার এবং চ্যান্সেলর অতুল চৌহান অভিভাবকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে তাদের বক্তব্য রাখেন।