More
    Homeঅনান্যটিনেজারদের স্কিন কেয়ার | ত্বকের যত্নে ফলো করুন বেসিক স্টেপগুলো!

    টিনেজারদের স্কিন কেয়ার | ত্বকের যত্নে ফলো করুন বেসিক স্টেপগুলো!

    টিনএজে স্কিন কেয়ার কেন জরুরি?

     

    ১) স্কিনের লেয়ারগুলোতে অয়েল আর ময়েশ্চার কন্টেন্ট ঠিকমতো থাকলে স্কিন হেলদি দেখায়। ত্বকের জন্য হাইড্রেশন কতটা ইম্পরট্যান্ট এটা আমরা কম বেশি সবাই জানি। কিন্তু অয়েল ব্যালেন্সের প্রয়োজন কোথায় জানেন কি?

     

     

     

     

    স্কিন লেয়ারের অয়েল আমাদের স্কিনের সার্ফেস লেয়ার থেকে ময়েশ্চার হারিয়ে যেতে বাঁধা দেয়। এতে ত্বক ডিহাইড্রেটেড হতে পারে না।

     

    ত্বকের ন্যাচারাল অয়েল ইলাস্টিসিটি (Elasticity) ধরে রাখে, এতে ত্বক বাইরে থেকেও কোমল দেখায়।

     

    অয়েল ব্যালেন্সের কম বেশি হলে ত্বকের ব্যারিয়ার লেয়ারে সেটার প্রভাব পরে, যেমন- শুষ্কতা, একনে, রেডনেস, ফাইন লাইনস আরও কত কি! তাই, অয়েল আর ময়েশ্চার ব্যালেন্স ঠিকমতো রাখতে এই বয়স থেকেই স্কিন কেয়ার নেওয়া জরুরী।

     

     

     

     

    ২) টিনেজে শরীরে বেশকিছু পরিবর্তন আসে এটা আমরা সবাই জানি। এ সময়ে হরমোনাল চেঞ্জ এর কারণেও স্কিনে অনেক রকম সমস্যা দেখা যায়, অনেকেরই পোর বড় হয়ে যায়, সেবাম নিঃসরণের হার বেড়ে যায়। স্কিনকে ঠিকমতো ক্লিন করা না করলে সেবামের সাথে ডেড সেলের স্তর জমে আরও খারাপ অবস্থা হয়ে যেতে পারে।

     

     

     

     

    ৩) আবার বাইরে প্রতিদিন বের হওয়ার ফলে রোদের তাপ ও ধুলোবালি স্কিনের অনেক বেশি ক্ষতি করে ফেলে। শুধুমাত্র পানি দিয়ে ধুয়ে স্কিন থেকে ইমপিওরিটিস দূর করা সম্ভব নয়। স্কিনের ডীপ লেয়ার থেকে ময়লা পরিষ্কার করা প্রয়োজন।

     

     

     

     

    এসব কারণে টিনেজ থেকেই ঠিকমতো স্কিন কেয়ার নেওয়া উচিত।

     

     

     

     

    এখন প্রশ্ন হল তাহলে স্কিনে কীভাবে যত্ন নিতে পারি?

     

    বেশিরভাগ টিনেজাররা কনফ্যুশনে ভোগেন যে, কোনটা তাদের স্কিনের জন্য করা উচিত। ভুলভাল প্রোডাক্ট অ্যাপ্লাই করে স্কিনের বারোটা বাজানোর থেকে আগে সঠিক স্কিন কেয়ার রেঞ্জটি বেছে নিতে হবে।

     

     

     

     

    ১) প্রথমেই ত্বকের ধরন বুঝে ক্লেনজার সিলেকশন

     

    ত্বকের ধরন বুঝে ফেইসওয়াশ অ্যাপ্লাই করতেছে একজন

     

     

     

     

    নরমাল, ড্রাই, অয়েলি নাকি কম্বিনেশন- আপনার স্কিনের টাইপ কোনটা? স্কিনের ধরন বুঝে মাইল্ড, লো পি-এইচযুক্ত, নন কমেডোজেনিক (non-comedogenic) ফোমিং ফেইসওয়াশ বেছে নিতে হবে। ভালোভাবে ফেইস ক্লিন না করলে যে সমস্যাগুলো হয়-

     

     

     

     

    ঘাম, ডার্ট, অতিরিক্ত সেবাম জমে পিম্পল হতে পারে।

     

    পোর বড় হয়ে যেতে পারে।

     

    স্কিনে ডেড সেলের লেয়ার জমে ডার্ক প্যাচ পরতে পারে।

     

    ১২-১৩ বছর পর্যন্ত ন্যাচারাল ওয়েতেই এক্সফলিয়েট হয়ে যায় মানে ফ্রি রেডিক্যাল নিউট্রিলাইজ (Free radical neutralize) হওয়ার ক্যাপাসিটি থাকায় নতুন কোষ পুনঃগঠিত হতে থাকে। কিন্তু এর পর থেকে মাইল্ড ফর্মুলার স্ক্রাব দিয়ে সপ্তাহে ১ বার ডেড সেল রিমুভ করতে হবে। যদি স্কিনে একটিভ পিম্পল থাকে, তাহলে স্ক্রাবিং না করাই ভালো।

     

     

     

     

    ২) একনে প্যাচ ইউজ করতে পারেন

     

    ফেইস ক্লিন রাখার পরও হরমোনাল কারণে এই সময়টাতে অনেকের স্কিনে পিম্পলের প্রব্লেম দেখা দেয়। বয়সন্ধিকালে হরমোনাল চেঞ্জের জন্য যে পোর বড় হয়ে যাওয়ার প্রবণতা থাকে আর এক্সেস সেবাম ক্ষরণ হয়, এটার জন্য এই সমস্যাগুলো হতে পারে। ব্রণ খোঁটাখুঁটি না করে দ্রুত হিলিং এর জন্য আর ব্রণের দাগ যাতে স্কিনে না বসে যায় এজন্য একনে প্যাচ ব্যবহার করে ত্বকের যত্ন নিতে পারেন।

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments