Today Kolkata:- দুর্দশার মধ্যে মারিশদার মানুষ , প্রধান-উপপ্রধান ও অঞ্চল সভাপতিকে ইস্তফার নির্দেশ অভিষেকের। মারিশদার ৫ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতে জলকষ্টে ভুগছে বহু পরিবার। মারিশদার পাঁচ নম্বর গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান, উপপ্রধান এবং অঞ্চল সভাপতিকে অবিলম্বে ইস্তফার নির্দেশ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ইস্তফা না দিলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দেন তিনি।
দুর্দশার মধ্যে মারিশদার মানুষ , প্রধান-উপপ্রধান ও অঞ্চল সভাপতিকে ইস্তফার নির্দেশ অভিষেকের।
“এখানকার সাংসদ সর্বভূক, মদের বোতল থেকে চাকরি খায় ” – ডায়মন্ড হারবারে অভিষেককে কটাক্ষ শুভেন্দুর।
কাঁথির সভামঞ্চে দাঁড়িয়ে গ্রামপঞ্চায়েত প্রধান ঝুনুরানি মণ্ডল, উপপ্রধান রমাকৃষ্ণ মণ্ডল এবং অঞ্চল সভাপতি গৌতম মিশ্রকে ইস্তফার নির্দেশ দেন। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ইস্তফাপত্র জমা না দিলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দেন। তিনি বলেন, “সাধারণ মানুষ পঞ্চায়েত অফিসে গিয়ে ক্ষোভ, বিক্ষোভ জানাবে অথচ দেখবে না। কার কথায় পঞ্চায়েত চলছে? তৃণমূলের চিহ্নে জিতব আর বিজেপির দালালি করব? যারা এসব ভাবছেন তাদের সকলের তালিকা আমার কাছে আছে। তাদের মেরুদণ্ড কোথায় রাখা আছে আমি জানি। মানুষের কাজ না হলে আমাদের রাজনীতি করে লাভ নেই।”
কাঁথিতে সভা করতে যাওয়ার পথে শনিবার মারিশদায় গাড়ি থেকে নেমে জনসংযোগ করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। জনতার সঙ্গে মিশে তাঁদের বাড়ি বাড়ি ঘুরে অভাব-অভিযোগের কথা মন দিয়ে শোনেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। জনপ্রতিনিধিদের জনসংযোগে জোর দেওয়ার পরামর্শ অভিষেকের। তাঁর কথায়, “যার নেতৃত্বে দল করি সেই মমতা যদি গ্রামে যেতে পারেন তাহলে আমরা কেন যাব না ? ১০টা করে গ্রামে যান। দরকার হলে রাতে গিয়ে থাকুন। মানুষের অভাব অভিযোগের কথা শুনুন।”