More
    Homeখবরনিয়োগ দুর্নীতিতে এবার নাম জড়াল কামদুনির মৌসুমী কয়ালের

    নিয়োগ দুর্নীতিতে এবার নাম জড়াল কামদুনির মৌসুমী কয়ালের

    নিয়োগ দুর্নীতিতে এবার নাম জড়াল কামদুনির মৌসুমী কয়ালের। নিয়োগ দুর্নীতিতে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য আর নাম প্রকাশ্যে আসতে শুরু করেছে। এবার কুন্তল ঘোষের মুখে শোনা গেল কামদুনীর প্রতিবাদী মৌসুমী কয়ালের নাম। বৃহস্পতিবার আদালতে পেশ করার সময় কুন্তল ঘোষ দাবি করেেছন েয কামদুনীর মৌসুমী কয়ালের সঙ্গে তাপস মণ্ডলের যোগাযোগ ছিল। তাপস মণ্ডলের এজেন্ট ছিলেন মৌসুমী কয়াল।

     

    এই নিয়ে নতুন এক মহিলার নাম প্রকাশ্যে আনলেন কুন্তল ঘোষ। সেই সঙ্গে তাপস মণ্ডলকেও আক্রমণ করেছেন তিনি। তাপস মণ্ডল টাকা নিয়েছেন এবং গোপাল দলপতি টাকা দিয়েছিল বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। এদিন কুন্তল ঘোষ দাবি করেছেন তাঁর সঙ্গে পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং মানিক ভট্টাচার্যের কোনও সম্পর্ক নেই। তাঁদের তিনি কোনও ভাবেই চেনেন না।

     

    এদিকে এদিন আদালতে এক প্রকার বোমা ফাটিয়েছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। পার্থ চট্টোপাধ্যায় দাবি করেছেন নিয়োগ দুর্নীতিতে জড়িয়ে রয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ এবং সুজন চক্রবর্তী। ২০০৯ থেকেো ২০১০ সালের ক্যাগ রিপোর্ট খতিয়ে দেখলেই সেটা প্রকাশ্যে আসবে। একাধিক সুপারিশ তারা করেছিলেন। এদিন কুন্তল ঘোষ সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখোমুখি হয়ে বলেছেন ইডির চার্জশিটে পর্যন্ত তাঁর কোনও সম্পত্তি নেই বলে জানানো হয়েছে।

    World Trade Centre কলকাতার নব দিগন্তে ৩৫ লক্ষ বর্গফুট জুড়ে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের শাখা, বিনিয়োগের পরিমাণ ১৫০০ কোটি টাকা।

    কিন্তু সংবাদ মাধ্যমে যেভাবে তাঁর বিরুদ্ধে খবর প্রচার করা হয়েছে এবং তাঁর বিপুল সম্পত্তি রয়েছে বলে দেখানো হয়েছে তাতে তার ফেস লস হয়েছে। এতে ফ্যামিলি প্রবলেম হচ্ছে এমনকী নিজের বাচ্চার স্কুল ফি তিনি দিতে পারছেন না বলে অভিযোগ করেছেন। তাঁর ইমেজ এই সব প্রচারে খারাপ হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন কুন্তল ঘোষ। রাজনৈতিক বিদ্বেষ থেকেই তাঁর বিরুদ্ধে এই সব অভিযোগ করা হয়েছে বলেও দাবি করেছেন কুন্তল ঘোষ। কামদুনির

     

    MORE NEWS – নিয়োগ দুর্নীতি চক্রের আরেক চরিত্র অয়ন শীল, অয়ন শীলের বাড়ি থেকে উদ্ধার ২০১২ টেটের নথি, খবর ED সূত্রে।

    দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ। অবশেষে, ভোর রাতে গ্রেফতারি। প্রকাশ্যে এল নিয়োগ দুর্নীতি চক্রের আরেক চরিত্র অয়ন শীল। ইডি- সূত্রের খবর, এই অয়ন শীলের (Ayan Sil) বাড়ি থেকেই উদ্ধার হয়েছে ২০১২ সালের টেট এর নথিও। এর আগে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে শুধুমাত্র ২০১৪ সালের টেট-এর নথি উদ্ধার করেছিলেন ইডির (Enforcement Directorate) গোয়োন্দারা। CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments