পঞ্চমী ধারাবাহিকটিতে কিঞ্জলকে পঞ্চমীর থেকে দূরে করতে গুরুদেব বাবা এসেছে। হাজার চেষ্টা করেও পঞ্চমীর থেকে কিঞ্জর কে দূরে সরাতে পারেনি বজ্রভানু।তাহলে শেষ পর্যন্ত পঞ্চমী সক্ষম হলে তার বাবুকে বশীকরণ থেকে মুক্ত করতে। সবাই তখন জিজ্ঞাসা করছে সে কিভাবে এই কাজটা করতে পারলো। পঞ্চমী তখন একটাই কথা বলে যে তাকে সাহায্য করেছে একমাত্র তার নীলকন্ঠ বাবা।
তাই এখন সবাই চাইছে বাড়ির যে কিঞ্জলের সঙ্গে পঞ্চমীর বিয়ে দিতে। কিন্তু কিঞ্জল বলছে এই বিয়েতে পঞ্চমী কিছুতেই রাজি হবে না। তখন পঞ্চমী এসে বলে সে এই বিয়েতে রাজি।
নাগেদের কর্তা মা এসে নাগেদের রানীকে অর্থাৎ পঞ্চমী কে বলে তাকেই রক্ষা করতে হবে সমস্ত নাগদেরকে। কিন্তু পঞ্চমী তখন বলে সেই কাজ করতে পারবে না তার সমস্ত শক্তি চলে গেছে কোনোভাবেই তার পক্ষে এই কাজ করা সম্ভব নয়।