‘কমলা ও শ্রীমান পৃথ্বীরাজ’ এই ধারাবাহিকটি অন্য ধারাবাহিকের তুলনায় বেশ অন্যরকম বাল্যবিবাহ তারপর একে অপরের প্রতি ভালবাসা সবকিছু মিলিয়ে তৈরি করা হয়েছে অন্যরকম গল্প।
মানিকের স্ত্রী কমলা তাই মানিককে বোঝালো যে যে তাকে এইভাবে কষ্ট দিয়েছে তাকে তার মতন করেই বোঝাতে।তাই পরেরদিন মানি স্কুলে পরীক্ষা দিতে গিয়েছে হাতে একটা ছোট পাত্র নিয়ে। সবাই ভাবছিল এতটা অপদস্ত হওয়ার পর মানিক বোধহয়ের পরীক্ষা দিতে আসবে না কিন্তু তাও সে এসছে আসার পরে বলে এই ছোট পাত্রটি সুদূর হিমালয় থেকে এক সাধু বাবা তাকে দিয়েছে পরীক্ষায় যাতে সে ভালো ফল করতে পারে। ভোলা মাত্রই লকা সেটা নিয়ে খেয়ে ফেলে।
পরীক্ষা শুরু হতে না হতেই লখা প্রকৃতির ডাকে বারবার ছুটে এই দেখে তো মহারাজের সেনাপতি মন্ত্রী মশাইরা তাকে জোরে জোরে কর করেন। তারপরে মানিক কিছুই লিখতে পারছে না দেখে ভগবানকে বলে সে যদি নিচে না আসতে পারে সে যেন তার বউকে পাঠিয়ে দেয়। আর সত্যিই তার বউ যেন চলেই এলো তার পাশে এসে বসলো এবং তাকে লেখার সাহায্য করলো।