রেঞ্জ রোভার, মার্সিডিজ, অডি, ল্যান্ড রোভার, ফোর্ড মুস্তাং কোন গাড়ি নেই নবাবের। তবু রক্তাক্ত সইফকে হাসপাতালে পৌঁছতে হল অটোতেই। কারণ, ড্রাইভার ছিল না হাতের কাছে। তাদের ঘুম ভাঙিয়ে নিয়ে যেতে দেরীই হয়ে যেত আরও। তাই সময় নষ্ট করতে চাননি ছেলে ইব্রাহিম। বছর তেইশের ইব্রাহিম অন্য আবাসনে থাকেন। খবর পেয়েই তড়িঘড়ি চলে আসেন। রক্তাক্ত বাবাকে দেখে আবাসনে গাড়ি বা ড্রাইভার খোঁজার সময়টুকুও নষ্ট করতে চাননি তিনি। তাই বাবাকে নিয়ে হাসপাতালে ছুটেছিলেন অটোরিক্সাতেই। ২ কিলোমিটার রাস্তা অটোতে গিয়েই হাসপাতালে ভর্তি হন সইফ আলি খান।