More
    Homeপশ্চিমবঙ্গলক্ষ্মীর ভাণ্ডারেই মিলবে যক্ষ্মা রোগীর ভাতা, চিহ্নিতকরণও হবে নতুন রোগী

    লক্ষ্মীর ভাণ্ডারেই মিলবে যক্ষ্মা রোগীর ভাতা, চিহ্নিতকরণও হবে নতুন রোগী

    স্বাস্থ্য ভবনের যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ সেল সূত্রে খবর, নতুন করে যে সমস্ত যক্ষ্মা রোগী রাজ্যে চিহ্নিত করা হবে তাদেরকেও ভাতা দেওয়া হবে। তবে এক্ষেত্রে তাদের আর পৃথকভাবে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে না। আলাদা করে হিসাবও রাখতে হবে না। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারেই তাদের ভাতা মিলবে। স্বাস্থ্যভবন সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে। নবান্ন থেকে সবুজ সংকেত মিললেই এই বিশেষ কর্মসূচি শুরু হয়ে যাবে।

    লক্ষ্মীর ভাণ্ডারেই মিলবে যক্ষ্মা রোগীর ভাতা, চিহ্নিতকরণও হবে নতুন রোগী

    Read More-শুভেন্দুকে দেওয়া হাইকোর্টের ‘রক্ষাকবচ’কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্য

    কিন্তু কেন লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের মধ্যেই যক্ষ্মা রোগীদের ভাতাকে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে? স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর,  যক্ষ্মা রোগীকে চিকিৎসা ভাতা দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। কিন্তু বহু ক্ষেত্রেই রোগীর নামে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকে না। এক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে যায়। তবে এবার লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের মধ্যেই সংশ্লিষ্ট রোগীর নাম জুড়ে দিলে অ্যাকাউন্টজনিত সমস্যা অনেকটাই কমবে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট রোগীর জন্য আলাদা করে অ্যাকাউন্ট খোলার ঝামেলা থাকবে না।

    Read More-প্রতিটি দুর্গাপুজো কমিটিকে এবারও ৫০ হাজার, বিদ্যুতের বিলে ৫০% ছাড়, ঘোষণা রাজ্যের

    পাশাপাশি রাজ্য জুড়েই লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের জন্য অ্য়াকাউন্ট খোলা হচ্ছে। সেই অ্যাকাউন্টেই যক্ষ্মা রোগীর ভাতাও পৌঁছে যাবে। এদিকে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় নতুন করে যক্ষ্মা রোগীদের জন্যও ক্যাম্প করা হবে। বস্তি, ঘিঞ্জি এলাকা, কোলিয়ারি, সংশোধনাগার সহ বিভিন্ন এলাকায় এই ধরনের ক্যাম্প করা হবে। সেই ক্যাম্পগুলির মাধ্যমে যক্ষ্মা রোগীদের চিহ্নিত করা হবে। এদিকে পরিসংখ্যান অনুসারে গত ২০১৯-২০ আর্থিক বছরে যক্ষ্মা রোগীর মাসিক ভাতা বাবদ সরকার ২৪ কোটি ২১ লক্ষ টাকা খরচ করেছে। ২০২০-২১ আর্থিক বছরে সেই খরচের পরিমণ ১৬ কোটি ২৫ লক্ষ টাকা।

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments