More
    Homeপশ্চিমবঙ্গএবার শিক্ষারত্ন পুরস্কার পেতে চলেছেন জলপাইগুড়ি জেলার ধুপগুড়ির দুই শিক্ষক

    এবার শিক্ষারত্ন পুরস্কার পেতে চলেছেন জলপাইগুড়ি জেলার ধুপগুড়ির দুই শিক্ষক

    এবারের শিক্ষারত্ন পুরস্কার পেতে চলেছেন জলপাইগুড়ি জেলার ধুপগুড়ির দুই শিক্ষক। একজন বটতলি স্বর্ণময়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক জয় বসাক, অপরজন পূর্ব মল্লিকপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অমিত কুমার দে।

    এবার শিক্ষারত্ন পুরস্কার পেতে চলেছেন জলপাইগুড়ি জেলার ধুপগুড়ির দুই শিক্ষক

    Read More-আচমকাই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে স্তব্ধ Instagram! দ্রুত সমস্যা সমাধানের আশ্বাস সংস্থার

    অমিত কুমার দে নামটি শুধু উত্তরবঙ্গের মানুষের কাছেই পরিচিত নয় দক্ষিণবঙ্গও ছড়িয়েছে তার নাম। ব্যক্তিত্বের গুনে তার খ্যাতি ছড়িয়েছে বিদেশেও। তিনি উত্তরবঙ্গের একজন স্বনামধন্য কবি এবং শিক্ষক। তার মুকুটে এবার নতুন পালক। শিক্ষা জগতের সব থেকে সম্মানীয় পুরস্কার শিক্ষারত্ন পেলেন তিনি। জলপাইগুড়ি জেলাতে ধুপগুড়ি থেকে বারঘরিয়া বটতলী স্বর্ণময়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জয় বসাক এবং পূর্ব মল্লিকপাড়া হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক অমিত কুমার দে এবছর শিক্ষারত্ন পুরস্কার পান। শিক্ষারত্ন পাওয়ার পথ চলাটা অতটাও সোজা ছিল না, নিজের অদম্য ইচ্ছা শক্তিকে কাজে লাগিয়ে, বহু সংগ্রামের পর তার এই স্বীকৃতি।১৯৯৩ সালে তত্‍কালীন নাথুয়াহাট বানিয়াপাড়া চৌরাস্তা হাই স্কুলে প্রথমে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। পরবর্তী সময়ে বৈরতিগুরি হাইস্কুল, এবং 2006 সালে প্রধান শিক্ষক হিসাবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন পূর্ব মল্লিকপাড়া হাইস্কুলে। স্কুল যোগদানের পরবর্তী সময় থেকেই একের পর এক পুরস্কার ছিনিয়ে আনেন পূর্ব মল্লিকপাড়া হাই স্কুল, নির্মল বিদ্যালয় পুরস্কার, শিশু মিত্র পুরস্কার, যামিনী রায় পুরস্কার পেয়েছেন। ২০২১ এ তিনি পেলেন শিক্ষার সর্বোচ্চ সম্মান শিক্ষারত্ন। রাজ্য শিক্ষা দফতরের উদ্যোগে প্রত্যেক বছরই প্রত্যেক জেলার সেরা শিক্ষক মনোনীত করে এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হয় থাকে।

    Read more-কয়লাকাণ্ডে এবার রাজ্যের মন্ত্রী মলয় ঘটককে দিল্লি তলব ইডি-র

    অন্যদিকে জানা গেছে ধুপগুড়ি ব্লকের বারঘরিয়ার মত প্রান্তিক এলাকায় প্রাথমিক স্কুল অবস্থিত হওয়ার পরেও সকলের নজর কেড়েছে, বারঘরিয়া বটতলী স্বর্ণময়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়।

    স্কুলটি ঝাঁ-চকচকে থেকে শুরু করে বিভিন্ন পরিকাঠামো উন্নয়ন এর জন্য ২০১৭ সালে নির্মল বিদ্যালয় পুরস্কার, ২০১৮ সালে জেলার সেরা শিশু মিত্র বিদ্যালয় পুরস্কার, ২০০৯ সালে সার্টিফিকেট অফ অ্যাপ্রিসিয়েশন পুরস্কার পায়। আর এই ভাবেই জয় বসাক টিচার ইনচার্জ হওয়ার পরেই বিভিন্ন উন্নয়নমূলক পরিকাঠামোর কাজে ব্রতী হয়েছিলেন আর যার ফলে এই সাফল্য বলে তিনি জানান।

    তবে জেলার দুটি সেরা পুরস্কারই এবার ধূপগুড়িতে পাওয়ায় খুশির হাওয়া বইছে শিক্ষা অনুরাগী মানুষের মধ্যে।

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments