কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ তৃণমূলের। নদীয়া জেলার হরিণঘাটা ব্লকে তৃণমূলের রাজনৈতিক কর্মীসভায় এসে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে কটাক্ষ করলেন পকেট মারের সরকার বলে তৃণমূল দক্ষিণ জেলার সভাপতি দেবাশীষ গাঙ্গুলি। নদীয়া দক্ষিণ জেলায় ৪০টা অঞ্চলে এই বর্ধিত সভা হচ্ছে বলেই তৃণমূল সুত্রের খবর পাশাপাশি ১০টা টিম তৈরি করা হয়েছে এবং প্রত্যেক টিমে তিন থেকে চারজন নেতৃত্ব থাকছে। একেকটা ব্লকে চারটি করে সভা অনুষ্ঠিত হবে। এদিন হরিণঘাটা ব্লকে অনুষ্ঠিত হলো বর্ধিত সভা।
সেই সভায় যোগ দিতে এসে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন তৃণমূল নেতা। এদিন দেবাশীষ গাঙ্গুলি ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ব্লক সভাপতি নারায়ন চন্দ্র দাস ,মোল্লা বেরিয়া পঞ্চায়েত প্রধান কামাল উদ্দিন মন্ডল ,বিরহী পঞ্চায়েত কর্মধক্ষ সুপ্রতীম রায়, গয়েশপুর পৌরসভার পৌর প্রধান সুকান্ত চ্যাটাজি,অধ্যপক অনিরুদ্ধ বিশ্বাস সহ একঝাঁক নেতৃত্ব। সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন তার আগে ব্লকস্তরে রাজনৈতিক কর্মী সভা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। তবে এদিনের সভাগুলোতে তৃণমূল কর্মীদের উপস্থিতি ছিল দেখার মতো। ক্ষোভ
MORE NEWS – ‘‘আড়াই বছর ধরে সাঁতার কেটেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, আমার বিরুদ্ধে। হাঁপিয়ে গিয়েছেন।“ : শুভেন্দু
নিয়োগ দুর্নীতির পর নারদকাণ্ড নিয়েও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি তুললেন তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)। তাঁর নিশানায় সেই রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দুর একটি ভিডিয়ো (যাচাইকৃত নয়) সত্যতা যাচাই করেনি) পোস্ট করে সমাজমাধ্যমে কুণাল প্রশ্ন তুললেন, কেন এখনও শুভেন্দুকে গ্রেফতার করা হয়নি? নিরপেক্ষতা নিয়ে খোঁচাও দিলেন সিবিআইকে। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) যদিও এই নিয়ে মুখ খুলতে চাননি। তাঁর দফতর আবার কুণালকে ‘জেলখাটা আসামি’ সম্বোধন করে জানিয়েছে, এই নিয়ে কোনও মন্তব্য করবে না। CONTINUE READING