ভোট গ্রহণের সময় বুথের সামনে দাঁড়িয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটা বিধানসভার খাঁটুরার ১৫৮ নম্বর বুথে। বৃহস্পতিবার ষষ্ঠ দফার ভোটের সকাল থেকে বিভিন্ন বিধানসভা এলাকা থেকে বিক্ষিপ্ত গোলমালের খবর আসছে। তারই মধ্যে গাইঘাটা বিধানসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত খাঁটুরা উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের ১৫৮ নম্বর বুথের সামনে দাঁড়িয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
অভিযোগ, ওই বুথের তৃণমূল কর্মী অর্চনা ঘোষ ভোট দিয়ে বেরোনোর পর বুথ চত্বরে দাঁড়িয়েই ভোটারদের প্রভাবিত করেছিলেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন আরও তিন চার জন তৃণমূল কর্মী। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছান বিজেপি প্রার্থী সুব্রত ঠাকুর। তিনি কেন্দ্রীয় বাহিনী ও প্রিসাইডিং অফিসারের কাছে বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ করেন। ঘটনায় সামরিক বুথ চত্বরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরে পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। বিজেপি প্রার্থী সুব্রত ঠাকুর বলেন, ‘ভোটগ্রহণের সময় বুথের ১০০ মিটারের মধ্যে ১৪৪ ধারা জারি থাকে।
অথচ বুথের সামনে দাঁড়িয়েই এক মহিলা-সহ ও তিন চার জন তৃণমূল কর্মী ভোটারদের প্রভাবিত করেছিলেন। আমরা ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছি। কেন্দ্রীয় বাহিনী তারপর পদক্ষেপ নিয়েছে।’ যদিও অভিযুক্ত তৃণমূল কর্মী অর্চনা ঘোষ বলেন, ‘আমি ভোট দিয়ে বের হচ্ছিলাম। তখন কয়েকজনের সঙ্গে আমি একটুখানি কথা বলেছিলাম। কিন্তু কোনও ভোটারকে আমি প্রভাবিত করিনি।