Today Kolkata:- গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে পুড়ছে গোটা বাংলা। এই গরমে মানুষদের জীবন হয়ে উঠছে নাজেহাল। মানুষ খোঁজ করছে একটু শীতল পানীয় ও গাছের শীতল ছায়া। তীব্র তাপদাহে মানুষের কথা চিন্তা করে, শুক্রবার পূর্ব বর্ধমান জেলার দাঁইহাট পৌরসভার উদ্যোগে “মানুষের পাশে” কর্মসূচি পালিত হল। দাঁইহাট পৌরসভার উদ্যোগে মানুষের পাশে কর্মসূচির মধ্যে দাঁইহাটে প্রচলিত মানুষদের হাতে জল ও ওআরএস তুলে দেওয়া হলো। উপস্থিত ছিলেন দাঁইহাট পৌরসভার চেয়ারম্যান শিশির কুমার মন্ডল সহ কাউন্সিলর ও পৌরসভার আধিকারিক এবং আশা কর্মীরা।
গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে পুড়ছে গোটা বাংলা।
MORE NEWS – আদালতের নির্দেশে ৮ মাস পর মাটির নিচে থেকে তোলা হল নাবিলাকে গৃহবধূর দেহ।
ভগবানপুর:- পূর্ব মেদিনীপুর প্রায় আট মাস আগে অস্বাভাবিক মৃত্যু হয় রবেদা বিবি নামের এক নাবালিকা গৃহবধূর। আদালতের নির্দেশে ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে ভগবানপুর থানার ভগবানপুর গ্রামের কবর থেকে আজ তোলা হল ওই নাবালিকা গৃহবধূর লাশ। ভগবানপুর থানার সামনে অবস্থিত কবরস্থান থেকে রবেদা’র মরদেহ তোলা হয় ভগবানপুর এক ব্লকের বিডিও বিশ্বজিত মন্ডল ও ভগবানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিক নাড়ুগোপাল বিশ্বাস এর উপস্থিতিতে। আদালতের নির্দেশে করা হবে মৃতদেহের ময়না তদন্ত। কারন, আট মাস আগে নাবালিকা গৃহবধূর অস্বাভাবিক মৃত্যু হলেও তখন করা হয়নি পোস্টমর্টেম।রবেদা’র বাবার বাড়ি ভগবানপুর থানার ভগবানপুর গ্রামে। তার বিয়ে হয়েছিল ভগবানপুর থানার জলিবাড় গ্রামে। একদিন সন্ধ্যায় বাবার বাড়িতে খবর আসে মেয়ের শরীর খুব খারাপ, তাড়াতাড়ি চলে আসুন। CONTINUE READING
MORE NEWS – খুশির ঈদের শান্তি-শৃঙ্খলা এবং সম্প্রীতি বজায় রাখতে প্রশাসনিক মিটিং বিভিন্ন মসজিদ কমিটি এবং ইমামদের সাথে।
নদীয়া:- সামনে ঈদ। সেই ঈদের দিন নদীয়ার শান্তিপুরের স্পর্শ কাতর এলাকাগুলিতে বাড়তি পুলিশের টহলদারির দাবি জানালেন বিভিন্ন মসজিদের ইমামরা। শান্তিপুর শহরের মোট 74 টি মসজিদ রয়েছে। তাদের মধ্যে আজ 34 টি মসজিদের ইমাম এবং অন্যান্য মসজিদের মসজিদ কমিটির লোকজনদের নিয়ে শান্তিপুর থানা তে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক বৈঠকের ডাক দেওয়া হয়েছিল। ওই বৈঠকে বিভিন্ন মসজিদের ইমাম এবং মসজিদ কমিটির সভাপতিরা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সার্কেল ইন্সপেক্টর গৌরীপ্রসন্ন বন্ধু এবং শান্তিপুর থানার ওসি লাল্টু ঘোষ। সম্প্রতির বাতাবরণ বজায় রেখে ঈদের দিন উচ্চস্বরে মাইক বাজানো মদ্যপান করা থেকে বিরত থাকার জন্য। বিভিন্ন মসজিদের ইমাম এবং মসজিদ কমিটির সভাপতিরা একমত হয়েছেন। CONTINUE READING