More
    HomeUncategorizedত্রিপুরায় গ্রেফতার তৃণমূল যুব নেত্রী সায়নী ঘোষ, জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা!

    ত্রিপুরায় গ্রেফতার তৃণমূল যুব নেত্রী সায়নী ঘোষ, জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা!

    টানা জিজ্ঞাসাবাদের পর ত্রিপুরায় গ্রেফতার করা হল সায়নী ঘোষকে। খুনের চেষ্টার অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি, বিজেপির নির্দেশে অন্যায়ভাবে যুব তৃণমূলের রাজ্য সভাপতিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ দাবি করেন, ভিত্তিহীন অভিযোগে সায়নীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির যে ধারায় গ্রেফতার করা হয়েছে, তা পুরোপুরি ভিত্তিহীন এবং সাজানো। রাজনৈতিক স্বার্থে পুলিশকে ব্যবহার করা হচ্ছে। আগামিকাল আগরতলায় তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদত অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভা আছে। তা বানচাল করতেই সায়নীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারির পরও আদালতে পেশ করা হচ্ছে না। যাতে সায়নী জামিন পেতে পারেন।

    কিন্তু কী কারণে সায়নীকে গ্রেফতার করা হল? ঘাসফুল শিবিরের দাবি, শনিবার রাতে প্রচার সেরে হোটেলে ফিরছিলেন তৃণমূল নেত্রী সায়নী। গাড়িতে চালকের পাশের আসনেই বসেছিলেন তিনি। পিছনের আসনে বসেছিলেন প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ অর্পিতা ঘোষ ও সুদীপ রাহা। তারইমধ্যে যানজটে আটকে পড়ে গাড়ি। আশেপাশের লোকেরা সায়নীকে দেখে হাত নাড়েন এবং ‘‌খেলা হবে’‌ স্লোগান দিতে থাকেন। পালটা তৃণমূল নেতা–নেত্রীরাও পালটা স্লোগান দেন। পুলিশের দাবি, তখনই নাকি সায়নীর গাড়ির ধাক্কায় এক ব্যক্তি আহত হন।

    সেই ঘটনায় রবিবার সকালেই সায়নীদের হোটেলে আসে পুলিশ। সায়নীকে নিয়ে আসা হয় আগরতলার পূর্ব মহিলা থানায়। সেখানে ছিলেন তৃণমূলের একাধিক নেতাও। সায়নী ঢোকার পরই থানা লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টির অভিযোগ ওঠে বিজেপির বিরুদ্ধে। রীতিমতো তাণ্ডব চালানো হয়। ভাঙচুর করা হয় তৃণমূল নেতা সুবল ভৌমিকের গাড়িতে। লাঠি হাতে হেলমেট পরে আক্রমণ চালানোর অভিযোগ উঠেছে বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। সায়নী দাবি করেন, থানার ভিতরে ঢুকিয়ে মেরে ফেলার চক্রান্ত করা হচ্ছিল।

     

     

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments