More
    HomeUncategorizedদৃষ্টিহীনদের দাবা প্রতিযোগিতা শুরু হল মালদায়।

    দৃষ্টিহীনদের দাবা প্রতিযোগিতা শুরু হল মালদায়।

    মালদা:- দৃষ্টিহীনদের দাবা প্রতিযোগিতা শুরু হল মালদায়। পশ্চিমবঙ্গ সহ পূর্বাঞ্চলের একাধিক রাজ্যের দৃষ্টিহীনরা এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। স্পার্ক নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার উদ্যোগে দৃষ্টিহীনদের পুনর্বাসনের লক্ষ্যে এই পূর্বাঞ্চলীয় দাবা প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়েছে। মালদা জেলা প্রশাসন ও যুব কল্যাণ দপ্তর এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে। মঙ্গলবার থেকে মালদা ক্লাবে শুরু হয়েছে দৃষ্টিহীনদের পূর্বাঞ্চলীয় দাবা প্রতিযোগিতা। এদিন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মালদা  জেলার অতিরিক্ত জেলা শাসক (সাধারণ) বৈভব চৌধুরী , জেলা সদর মহকুমা শাসক সুরেশ চন্দ্র রানো, জেলা যুব কল্যাণ আধিকারিক অরুণ কুমার সরদার, মালদা ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক বিনীত আগরতলা সহ অন্যান্যরা। দৃষ্টিহীন পড়ুয়ারা উদ্বোধনী সংগীত পরিবেশন করে। প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন উপস্থিত অতিরিক্ত জেলা শাসক সহ অন্যান্য অতিথিরা।
    দৃষ্টিহীনদের পুনর্বাসনের লক্ষ্যে গত কয়েক বছর ধরেই মালদা স্পার্ক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় দৃষ্টিহীনদের দাবা প্রতিযোগিতা আয়োজন। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলার সমস্ত বয়সের দাবাড়ুরা এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। এছাড়াও পূর্বাঞ্চলের একাধিক রাজ্যের বেশকিছু দাবাড়ু এই খেলায় অংশগ্রহণ করার জন্য এসেছেন। ২৫ মার্চ পর্যন্ত মালদা ক্লাবে চলবে এই প্রতিযোগিতা। 25 মার্চ এ প্রতিযোগিতার মূল আকর্ষণ দৃষ্টিহীন দাবারুদের সাথে দৃষ্টিবান দাবাড়ুরা প্রতিযোগিতায় নামবেন। একাধিক রাজ্য থেকে মোট ১৮০ জন দাবাড়ু এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন।

    দৃষ্টিহীনদের দাবা প্রতিযোগিতা শুরু হল মালদায়।

    MORE NEWS – প্রসবের সময় কিংবা তার পর প্রসূতিদের মৃত্যু আটকাতে তৎপর হয়েছে জেলা স্বাস্থ্য দফতর।

    মালদা, ২২ মার্চ:- প্রসবের সময় কিংবা তার পর প্রসূতিদের মৃত্যু আটকাতে তৎপর হয়েছে জেলা স্বাস্থ্য দফতর। এজন্য জেলার প্রতিটি ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক, হাসপাতাল ও সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের সুপার, এমনকি মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে নিয়ে সম্প্রতি বৈঠক করেন স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকরা। জেলা সহকারী মুখ্য আধিকারিক (৩) সব্যসাচী চক্রবর্তী জানান, গত বছর জেলায় ৯৯ জন প্রসূতি সন্তানের জন্ম দিতে গিয়ে মারা গিয়েছেন। এবার এখনও পর্যন্ত মায়েদের মৃত্যুর সংখ্যা ৬৪ জন। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় এবার প্রসূতিদের মৃত্যুর সংখ্যা অনেকটাই কমেছে। আশা করা যাচ্ছে, মার্চের মধ্যে আর কোনও মায়ের মৃত্যু হবে না। মূলত মালদা ও মুর্শিদাবাদ জেলাতেই প্রসূতিদের মৃত্যুর ঘটনা বেশি ঘটে। CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments