মন্ত্রী তুষারতীর্থ তলাপাত্র মরিয়া হয়ে উঠেছেন ছেলেকে বাঁচানোর জন্য। সে চায় তার ছেলের নাম কোনোভাবেই জানো এই বাচ্ছুর হত্যাকাণ্ডে না জরায়। আর সেই কারণেই জ্যাস সান্যাল কে নিজের অফিসে ডেকে হুঁশিয়ারি দেয়। আর জ্যাক কিন্তু কোনোভাবেই বিচলিত না হয় উল্টে মন্ত্রীকে অপমানিত করে। মন্ত্রী তখন বুঝতে পারে এই জ্যাস অর্থাৎ জগদ্ধাত্রী কিন্তু মোটেই সহজ মেয়ে নয়। বাবাকে অপমান করছে দেখে তীর্থ আঙুল উঁচিয়ে জগদ্ধাত্রী সঙ্গে কথা বলে। তাই জ্যাস মনে করিয়ে দেয় একজন অফিসারের সামনে দাঁড়িয়ে আঙুল উচিয়ে কথা বলাটা কতটা অপরাধ।
ঠিক এমন সময় বোর্ডের তরফ থেকে তরুণের কাছে একটি ফোন আসে। বাছুর জায়গায় ভারতীয় ক্রিকেট দলে জায়গা হয়ে যায় তরুণের। এখানেই খটকা লাগে জগদ্ধাত্রীর। অন্যদিকে আবার এর অশান্তির আবহাও মুখার্জি পরিবারে। বৈদেহি সাফ জানিয়ে দেয় জগদ্ধাত্রী এবং স্বয়ম্ভু এই বাড়িতে থাকতে পারবে না। ততক্ষণে কৌশিকী ঘরে এসে গিয়েছে। কৌশিকি জানিয়ে দেয় সাংভির বৌভাত এখনো হয়নি তাই একই ছাদের তলায় থাকবে বৈদেহি এবং জগদ্ধাত্রী।
অপর দিকে তুষারতীর্থ আবার কৌশিকীকে ফোন করে। বাচ্চুর খবরের কেস যেন কিছুতেই না বাইরে আসে উৎসবের মুক্তির বিনিময় এমনটাই চাপ দেয় সে কৌশিকিকে। তখন কৌশিকী বলে উৎসবের মুক্তি সে চায় না শুধুমাত্র বিয়ে বলে তাকে আনা হয়েছে। এই কথা বলতে বলতেই জগদ্ধাত্রী ঘরে আসে এবারে দুজনে মিলে মন্ত্রীর ব্যবস্থা করবে।