Today Kolkata:- বিয়েতে বর-কনের বয়সের পার্থক্য কত হওয়া উচিত? আপনার বয়স যখন ৩০ বছর,তখন আপনি ১৪/১৫ বছরের একটা মেয়েকে বিয়ে করছেন। বয়সের তফাত টা একবার চিন্তা করলেন না। একটু চিন্তা করে দেখুন। আপনি ২০ বছর পর যখন ৩০ থেকে ৫০ বছরে যাবেন তখন আপনার জনন শক্তি কতটা থাকবে? আর তখন আপনার বউ ১৪ থেকে ৩৪ বছরে যাবে তখন তার ক্ষমতা কতটা হবে?
একবার ও ভেবে দেখছেন না! আপনার যখন যৌবন ফুরায় যাবে তখন আপনার বউ যৌবনের সাগরে ভাসবে। বিয়ে করেন। কিন্তু বয়সের এতটা তফাত কেন। শুধুমাত্র বয়সের এতটা পার্থক্য এর জন্য আজ সমাজে পরকীয়া বেড়ে যাচ্ছে। বিয়ের ক্ষেত্রে বয়সের এত পার্থক্য সংসার জীবনের উপরও প্রভাব ফেলে। আপনার ৩০ বছরের জ্ঞান আর তার ১৪ বছরের জ্ঞান কখনই সমান হবে না।
যদি সুখের বিয়ে করতে চান অবশ্যই নিজের সমান কাওকে বিয়ে করুন। অথবা ৩-৫ বছরের পার্থক্য করুন,,এর বেশি না। আর একটা বিষয় আপনার বউ আপনার চেয়ে বয়সে বড় হলে কোনো সমস্যা নেই।পরকীয়ায় জড়াবে না। এমন মন মানসিকতা কেন আজ আপনাদের, আপনি অনার্স মাস্টার্স শেষ করে চাকরি পেয়ে বিয়ের জন্য খুজবেন ক্লাস নবম দশমের মেয়ে। যে সব মেয়েরা অনার্স মাস্টার্স পড়ছে বা শেষ করেছে তাদের কে বিয়ে করুন সুখে থাকবেন।
ইনশাআল্লাহ বিয়ের ক্ষেত্র এই বয়সের তফাতটা ত্যাগ করা উচিত এবং সমবয়সিকে বিয়ে করার চেষ্টা করা উচিত। সমবয়সী কাউকে বিয়ে করুন। বন্ধুর জায়গাটাও পূরণ হবে। তবে ভিন্নমতও আছে। বয়সের পার্থক্য অন্তত দশ বছর হওয়া উচিত। কারণ পঞ্চাশ বছরে পুরুষের যে যৌন ক্ষমতা থাকে তা পঞ্চাশ বছরের মহিলাদের থাকে না। মেনিপোজ হয়ে গেলে মহিলাদের আগ্রহ অনুভুতি কমে যায়। কিন্ত পঞ্চাশের পুরুষ অনেক বেশী সক্রিয় থাকেন। এইটা পূরণ না হলে পরকীয়া যোগ শুরু হয়। এমনিতে মানুষ বহুগামি। কেননা একটা সময়ে আমরা জঙ্গলে দলবদ্ধ। বিয়েতে বর-কনের