More
    Homeখবরমুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে, কেএলও সংগঠন ছেড়ে আসা প্রাক্তন এক...

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে, কেএলও সংগঠন ছেড়ে আসা প্রাক্তন এক সদস্য।

    মালদা , ১৪ এপ্রিল:- মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে নিজের পৈত্রিক সম্পত্তির ওপর দোকান ঘরে রুজি রোজগার শুরু করেছিলেন কেএলও সংগঠন ছেড়ে আসা প্রাক্তন এক সদস্য। কিন্তু সেই পৈত্রিক সম্পত্তি খানিকটা অংশ দখল করে এবং রাস্তার ধারে সরকারি জায়গা ঘিরে জবর দখল করার অভিযোগ ওঠে এলাকারই দুই মাতব্বরের বিরুদ্ধে। এমনকি জনৈক ওই ব্যবসায়ী সতীশ রাজবংশী তার নিজের এবং সরকারী জায়গা দখল করার বিশয়ে প্রতিবাদ জানান এবং নিজের দোকান ঘর দখল হয়ে যাবার অভিযোগ গাজোল থানায় লিখিতভাবে জানান। আর এই অভিযোগ জানাতেই পাল্টা স্থানীয় দুই অভিযুক্ত সতীশ রাজবংশীর একটি সারের দোকান জোর করে বন্ধ করে দেয়। মারধর করা হয় তার দোকানের এক কর্মচারীকে বলে অভিযোগ। ঘটনাটি ঘটেছে গাজোল থানার আদিনা স্টেশন সংলগ্ন গোয়ালপাড়া এলাকায়।

    আর এই ঘটনার পর বারবার গাজোল থানায় অভিযোগ জানিয়েও পুলিশ কোন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে না বলে অভিযোগ ওই ব্যবসায়ীর। এবারে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি লেখে সমস্ত অভিযোগ জানানোর কথা জানিয়েছেন ওই ব্যবসায়ী। জনৈক ওই সারের ব্যবসায়ী সতীশ রাজবংশীর অভিযোগ, দীর্ঘ দুই দশক আগে কেএলও সংগঠনের সাথে যুক্ত ছিলাম। কিন্তু সেই সংগঠন আমি ছেড়ে দিই মুখ্যমন্ত্রীর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে। নিজেই স্বনির্ভর হওয়ার চেষ্টা করি। তাই সরকারের সহযোগিতায় সারের ব্যবসার একটি লাইসেন্স পাই। গোয়ালপাড়া এলাকায় রাস্তার ধারে পৈতৃক সম্পত্তির ওপর দোকান করে ব্যবসা শুরু করি। ওই ব্যবসায়ী সতীশ রাজবংশীর আরও অভিযোগ, কিন্তু সেই দোকানের সামনের খানিকটা জায়গা দখল করে কার্তিক মণ্ডল এবং দেবু মন্ডল নামে দুই জন জবরদখল করে। আমার দোকানের সামনে ওরা বেআইনিভাবে সরকারি জায়গায় বিল্ডিং গড়তে শুরু করে।

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে, কেএলও সংগঠন ছেড়ে আসা প্রাক্তন এক সদস্য।

    নববর্ষের সকালে স্বস্তীর বার্তা আলিপুর আবহাওয়া দফতরের।

    এব্যাপারে গাজোল থানায় অভিযোগ জানায়। গত জানুয়ারি মাসের পর থেকে এই ঘটনা চলতে থাকল পুলিশ প্রয়োজনীয় কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এমনকি কয়েকদিন আগে আমার দোকান ওরা বন্ধ করে দেয়। প্রতিবাদ করতে গেলে দোকানের এক কর্মচারীকে বেদম মারধর করে। তাই এই ঘটনার বিচার চেয়ে এখন মুখ্যমন্ত্রীর কাছে লিখিত নালিশ জানানোর কথা ভাবছি। এদিকে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদের সঙ্গে কোনো রকম ভাবে যোগাযোগ করা সম্ভব হয় নি। এমনকি গাজোল থানার আইসির রণবীর বাগের এব্যাপারে কোনো প্রতিক্রিয়া মেলে নি। মালদার পুলিশ সুপার অমিতাভ মাইতি জানিয়েছেন, এরকম ঘটনা যদি ঘটে থাকে তাহলে অবশ্যই গাজোল থানার পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হবে বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার।

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments