More
    Homeখবররেলের যাত্রাপথে নিরাপত্তা নিয়ে ফের প্রশ্ন যাত্রীদের মনে

    রেলের যাত্রাপথে নিরাপত্তা নিয়ে ফের প্রশ্ন যাত্রীদের মনে

    রেলের যাত্রাপথে নিরাপত্তা নিয়ে ফের প্রশ্ন যাত্রীদের মনে, অনেকেই আতঙ্কিত কারণ এভাবে যদি খোদ প্রাক্তন মন্ত্রীর ব্যাগ চুরি যেতে পারে তাহলে সাধারণ যাত্রীদের নিরাপত্তা কোথায়? এ শুধু ব্যাক চুরির কাহিনী নয় এত আরো ভয়াবহ কিছু হওয়ার আগাম ইশারা। সাধারণের এমন আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না যখন প্রত্যক্ষ করা যায় রেলের সংরক্ষিত কামরায় অবাধ বিচরণ করে হকার থেকে ভিখারিরা।

     

    কেন এভাবে সংরক্ষিত কামরাগুলিতে এরা মেলে না তার উত্তর তার থেকেও ভয়াবহ এই দলে যখন হিজড়াদের ভিড় থাকে তা দেখে।
    সম্প্রতি শিলিগুড়ির প্রাক্তনে বিধায়ক তথা বাম জমানার গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী অশোক ভট্টাচার্যের ব্যাগ সহ আরো কিছু সামগ্রী চুরি যায় রেলের কামরা থেকে। যাত্রার বিষয়ে একটু আলোকপাত প্রয়োজন, দার্জিলিং মেল উত্তর-পূর্ব ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রেন এবং এই ট্রেন উত্তরবঙ্গবাসীর গর্বের।

     

    সেই ট্রেনে তিনি এ সি টু টায়ার কামড়ার যাত্রী ছিলেন। এরপর যথা নিয়মে সেই চুরির ঘটনা জিআরপি তথা রেল পুলিশের কাছে অভিযোগ আকারে দায়ের হয় এবং সেই ব্যাগ চুরির প্রায় দুই সপ্তাহ হতে চলা সত্ত্বেও এখনো কিনারা করতে পারেনি রেল দপ্তর। শুধু অশোকবাবু নয় এই রেলের যাত্রা-যাত্রী অনেককে দি এ হেল তিক্ত অভিজ্ঞতা হচ্ছে এবং যা বেড়ে চলেছে সম্প্রতি সহযাত্রী চুরি করবে সেটা সম্ভবপর নয় কিন্তু চুরিত ঘটছে তাহলে বহিরাগত এমন কাণ্ড ঘটায় তা অনুমে অন্য মেয়ে তবে এর জন্য কতটা হ যাক সজাগ রয়েছে রেল দপ্তর তা বোধগম্য হয় না কারণ সংরক্ষিত কামরাগুলির মধ্যে কি করে এভাবে হকার ভিখারিরা উঠতে পারে তা দেখার দায়িত্ব যাদের তারা তাদের কর্তব্য পালন করে না সেটা বোঝার জন্য তদন্ত কমিটির প্রয়োজন নেই।

    IPL আইপিএল শুরুর আগেই ধাক্কা RCB শিবিরে , গোড়ালির চোটের কারণে এই ক্রিকেটারকে পাবে না কোহলিরা।

    বাতানুকূল কামরাগুলিতে একজন করে এটেন্ডেন্স থাকে কিন্তু তাদের কাজ যে শুধু যাত্রীদের কম্বল আর বালিশ বিতরণ করা নয় তা জানানো হলে এমন কান্ড ঘটতে পারে না। এই প্রান্তে যাত্রা করলে হিজরা দর্শন প্রায় বাধ্যতামূলক হয়ে পড়েছে। ভিক্ষা যাদের পেশা সেই হিজড়ার দল প্রতি কামরায় দাদাগিরি করে থুড়ি দিদিগিরি করে টাকা আদায় করছে এবং সে আদায় করবার জন্য তাদের আচরণ অনেক ক্ষেত্রেই অসহ্য হয়ে পড়লেও তাদের রুখবার জন্য কাউকেই মেলে না।

     

    ট্রেনের বাতানুকূল কামরাগুলি সংবেদনশীল এবং অনেক ক্ষেত্রে অনেক ভিআইপি যাত্রা করেন। তাদের কাছাকাছি চলে আসা এই অবাঞ্ছিতদের রুখবার জন্য রেল পুলিশ বা আর পি এফ এর কোন পদক্ষেপ নজরে আসে না যা সত্যি দুর্ভাগ্যজনক। রেলে যাত্রার সময় যাত্রীরা অনেকেই বিশ্রামের কারণে ঘুমিয়ে থাকেন তাই এত টাকা ভাড়া গুনে (বিজেপি সরকারের আমলে অনেকবারই রেল ভাড়া বেড়েছে) রেল পথে যাত্রা করে থাকেন মানুষেরা কিন্তু যদি এভাবে নিরাপদ হীন হয়ে পরেন তারা তাহলে তার মাশুল কে দেবে প্রশ্ন কিন্তু অন্যায় নয়।

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments