গরু পাচার মামলায় এই মুহূর্তে জেলে রয়েছেন সিবিআই অনুব্রত মণ্ডল। তাঁর গ্রেপ্তারির পর থেকে বোলপুরে দফায় দফায় তদন্ত চালিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এবার নজরে অনুব্রতর পরিচারক। সূত্রের খবর, তদন্তে নেমে অনুব্রত মণ্ডলের পরিচারকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। জানা গিয়েছে ওই ব্যক্তির নাম বিজয় রজক। তাঁর অ্যাকাউন্টে বেশ কয়েক লক্ষ টাকা রয়েছে। কিন্তু এই টাকার উৎস নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে তদন্তকারী আধিকারিকদের মনে।
আরও পড়ুন – রাশিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্বের ফায়দা ভারতের
ওই টাকার উৎস কী? কিভাবে এল তা নিয়ে শুরু হয়েছে তদন্ত। সিবিআই ইতিমধ্যে দফায় দফায় তল্লশি-তদন্ত চালিয়ে সিবিআই দাবি করেছে গরুপাচারের কালো টাকা সাদা করার জন্য সিউড়ির সমবায় ব্যাঙ্কে কয়েক’শ অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছিল। তবে এই প্রথম কোনও অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়েছে বলেই জানা গিয়েছে।
গরু পাচার মামলায় এই মুহূর্তে জেলে রয়েছেন অনুব্রত মণ্ডল। তাঁর গ্রেপ্তারির পর থেকে বোলপুরে দফায় দফায় তদন্ত চালিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এবার নজরে অনুব্রতর পরিচারক। সূত্রের খবর, তদন্তে নেমে অনুব্রত মণ্ডলের পরিচারকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। জানা গিয়েছে ওই ব্যক্তির নাম বিজয় রজক। তাঁর অ্যাকাউন্টে বেশ কয়েক লক্ষ টাকা রয়েছে। কিন্তু এই টাকার উৎস নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে তদন্তকারী আধিকারিকদের মনে।
আরও পড়ুন – রাশিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্বের ফায়দা ভারতের
ওই টাকার উৎস কী? কিভাবে এল তা নিয়ে শুরু হয়েছে তদন্ত। ফ্রিজ ইতিমধ্যে দফায় দফায় তল্লশি-তদন্ত চালিয়ে সিবিআই দাবি করেছে গরুপাচারের কালো টাকা সাদা করার জন্য সিউড়ির সমবায় ব্যাঙ্কে কয়েক’শ অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছিল। তবে এই প্রথম কোনও অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়েছে বলেই জানা গিয়েছে।
গরু পাচার মামলায় এই মুহূর্তে জেলে রয়েছেন অনুব্রত মণ্ডল। তাঁর গ্রেপ্তারির পর থেকে বোলপুরে দফায় দফায় তদন্ত চালিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এবার নজরে অনুব্রতর পরিচারক। সূত্রের খবর, তদন্তে নেমে অনুব্রত মণ্ডলের পরিচারকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। জানা গিয়েছে ওই ব্যক্তির নাম বিজয় রজক। তাঁর অ্যাকাউন্টে বেশ কয়েক লক্ষ টাকা রয়েছে। কিন্তু এই টাকার উৎস নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে তদন্তকারী আধিকারিকদের মনে।
আরও পড়ুন – রাশিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্বের ফায়দা ভারতের
ওই টাকার উৎস কী? কিভাবে এল তা নিয়ে শুরু হয়েছে তদন্ত। ইতিমধ্যে দফায় দফায় তল্লশি-তদন্ত চালিয়ে সিবিআই দাবি করেছে গরুপাচারের কালো টাকা সাদা করার জন্য সিউড়ির সমবায় ব্যাঙ্কে কয়েক’শ অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছিল। তবে এই প্রথম কোনও অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়েছে বলেই জানা গিয়েছে।