শৈল মা বারবারই গৌরীকে বিভিন্ন রকম ভাবে মারার চেষ্টা করছে। কিন্তু গৌরীর সহায় একমাত্র ঘোমটা কালী বারবার সে তাকে রক্ষা করে যাচ্ছে। এবারের শৈল মা শার্প শুটার কে কাজে লাগিয়ে ঘোষাল বাড়ির বৌমাকে মারার চেষ্টা করল। অন্যদিকে গৌরী আবার শ্রীমতির সঙ্গে মন্দিরে পৌঁছে জানতে পারে মৃত্যুঞ্জয় বাবা মন্দির এর ভেতরেই রয়েছে। তাই তারা সেখানে অপেক্ষা করতে থাকে। শ্রীমতি মৃত্যুঞ্জয় বাবার পরিচয় সম্পর্কে গৌরীকে জিজ্ঞাসা করতে থাকে বারবারই।
গৌরীর বারবার মনে হতে থাকে এই নাম সে আগেও শুনেছে। এই ভাবতে ভাবতেই মন্দিরের গেট খুলে ঈশান বেরিয়ে আসে। আর সেই সময় হঠাৎ করেই গৌরিক পেটের যন্ত্রণা শুরু হয় সে অন্যমনস্ক হয়ে পড়ে। তারপরে ঈশানের ছোঁয়া লাগে, তার হাতে দুজনেই দুজনের স্পর্শটা বুঝতে পারে যে খুবই চেনা। কিন্তু ঘটনাচক্রে কেউ কারো মুখ দেখতে পায় না। তবে এ বিষয়টি দুজনকেই ভাবায়।
গৌরী মন্দিরের প্রবেশ করলে দেখে সব প্রদীপ মোমবাতি জ্বলে উঠেছে আবার পুজো শুরু হয়েছে পূজারী সাদা যাওয়া গৌরীর হাতে দিলে তা হঠাৎ করেই লাল হয়ে ওঠে। গৌরীকে গুলি করা হয়েছে দেখে শ্রীমতি কাঁদতে কাঁদতে ঘরে ঢুকে, শৈলভাবে গৌরী মরে গিয়েছে। মাধুরী শৈল র ফোনে কথাবার্তা সবই শুনে ফেলে। হে গৌরীকে সতর্ক করতে চাইলে শৈলর হুমকি হঠাৎই মনে পড়ে যায়। এবারে কি হতে চলেছে?