More
    Homeখবরশেষ ৬ বছরে রাজ্যের মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীর সংখ্যা কত, রিপোর্ট তলব...

    শেষ ৬ বছরে রাজ্যের মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীর সংখ্যা কত, রিপোর্ট তলব হাই কোর্টের।

    Today Kolkata:- শেষ ৬ বছরে রাজ্যের মাধ্যমিক (Madhymik) ও উচ্চমাধ্যমিক (Higher Secondary) স্কুল গুলিতে শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মীর সংখ্যা কত রয়েছে , তার রিপোর্ট এবার তলব করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। এই ব্যাপারে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে জেলা স্কুল পরিদর্শকদের (School Inspector)। তাঁদের হাত দিয়েই স্কুলের নিয়োগপত্র হাতে পান শিক্ষক বা স্কুলের গ্রুপ-সি, গ্রুপ-ডি’র মতো অশিক্ষক কর্মচারীরা।

    বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর (Justice Biswajit Basu) অভিমত, জেলা স্কুল পরিদর্শকরা নিয়োগে অনিয়ম বা জালিয়াতির দায় এড়িয়ে যেতে পারেন না। আগামী ২ রা ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ মাত্র সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যেই কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর (Juatice Bishwajit Basu) কাছে রিপোর্ট জমা দিতে হবে রাজ্যকে।

    শেষ ৬ বছরে রাজ্যের মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীর সংখ্যা কত , রিপোর্ট তলব হাই কোর্টের

    শেষ ৬ বছরে রাজ্যের মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীর সংখ্যা কত , রিপোর্ট তলব হাই কোর্টের

    গত ২০১৬ সালের পর থেকে মাধ্যমিক (Madhymik) এবং উচ্চমাধ্যমিক স্তরে (Higher Secondary) স্কুলে নিয়োগের একটিই পরীক্ষা হয়েছে। তবে বেশ কয়েক দফায় নিয়োগ হয়েছে প্রায় সাড়ে ২৩ হাজার শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মীর। এঁদের মধ্যে নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষকের সংখ্যা প্রায় ১১,৪২৫ জন। একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির সাড়ে ৫ হাজার শিক্ষক, ৪৪৮৭ জন গ্রুপ-ডি কর্মী এবং ২,০৩৭ জন গ্রুপ-সি কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে। এবার এই সব কিছু নিয়ে তথ্য পেতে নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)।

    শেষ ৬ বছরে রাজ্যের মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীর সংখ্যা কত, রিপোর্ট তলব হাই কোর্টের।

    যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে আবারো দুর্ঘটনা। রাজধানী কিয়েভের অদূরে ভেঙে পড়ল হেলিকপ্টার।

    সুজন চক্রবর্তীর বাড়িতে দিদির দূত লাভলি মৈত্র, বাম নেতার সু-জন হতে পারলেন তৃণমূল বিধায়ক?

    রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির বিভিন্ন অভিযোগের তদন্তভার ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের হাতে দেওয়া হয়েছে হাই কোর্টের তরফে (Calcutta High Court)। তবে এই নিয়োগ যাচাইয়ের দায়িত্ব জেলা স্কুল পরিদর্শকদের (District School Inspector) দিয়েছে হাই কোর্ট।

    মুর্শিদাবাদ জেলার একটি স্কুলে নিয়োগে জালিয়াতির বিষয়ে। মামলাটি রুজু করা হয়েছিল ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক এবং তাঁর পুত্রের বিরুদ্ধে। অভিযোগ ছিল, স্কুলের শিক্ষক নিয়োগের নথি জাল করে প্রধানশিক্ষক পিতার স্কুলে চাকরি পান পুত্র। গত তিন বছর ধরে তিনি বেতন (Sallary) পেয়েছেন। জেলা স্কুল পরিদর্শকের (District School Inspector) কাছে তাঁর নিয়োগের কোনও নথি ছিল না! বৃহস্পতিবার একটি মামলার শুনানি চলাকালীন এই নির্দেশ দেন বিচারপতি।

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments