ভোটারদের উপর প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। ‘গুরুতর’ অভিযোগ তুলে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ তৃণমূল। ঘাসফুল শিবিরের দাবি, চার জেলার ১৫টি বিধানসভা কেন্দ্র ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে কেন্দ্রীয় বাহিনী।
ঝাড়গ্রামেও ভোটারদের মারধর করার অভিযোগ উঠেছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে। তৃণমূলের বক্তব্য, কোনওরকম প্ররোচনা ছাড়াই সাধারণ ভোটারদের উপর লাঠিচার্য করা হয়েছে। অনেকে আহতও হয়েছেন। ঘটনাস্থলে তৃণমূল প্রার্থী বীরবাহা হাঁসদাও গিয়েছে। এলাকা দখল নেওয়ার চেষ্টা করছে বিজেপি এবং গেরুয়া শিবিরকে সাহায্য করছে কেন্দ্রীয় বাহিনী, এমন অভিযোগও উঠেছে। যদিও সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ঝাড়গ্রামের বিজেপি প্রার্থী সুখময় হাঁসদা। প্রথম দফার ভোটগ্রহণের দিনই দুপুর নাগাদ নির্বাচন কমিশনের দপ্তরে গিয়ে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ সুদীপ ব্যানার্জি। জানান, বুথে এজেন্টদের বসতে দেওয়া হচ্ছে না। বহিরাগতরা অবাধে বুথ কেন্দ্রে ঢুকে পড়ছেন। বুথ এজেন্ট নিয়োগের পদ্ধতি নিয়েও বিরোধিতা করে তৃণমূলের প্রতিনিধি দল।