উপকরণ
কচুর শাক: ৫০০ গ্রাম – আলু: ১টি (মাঝারি আকারের, ছোট ছোট টুকরো করা) – সরষে তেল: ২ টেবিল চামচ – পাঁচফোড়ন: ১ চা চামচ – শুকনা লঙ্কা: ২টি – হলুদ গুঁড়ো: ১/২ চা চামচ – জিরা গুঁড়ো: ১/২ চা চামচ – ধনে গুঁড়ো:
লবণ: স্বাদ অনুযায়ী – চিনি: ১/২ চা চামচ (ঐচ্ছিক) – কাঁচা লঙ্কা: ২টি (চিরে নেওয়া) কাঁচা বাদাম সামান্য ভিনিগার
রান্নার নির্দেশ সমূহ
1
কচুর শাক ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন এবং ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন।
তারপর কড়াইতে পরিমাণ মতো জল মিশিয়ে তাতে এক চামচ ভিনেগার মিশিয়ে কচু শাকগুলোকে সেদ্ধ করে নিন। এতে শাক গুলো খুব দ্রুত নরম হয়ে যাবে এবং তার থেকে সমস্ত রেফাইট বেরিয়ে যাবে, যাতে এই শাক খেলে গলা চুলকাবে না গ্যারান্টি। এরপর একটি চাল নিতে ভালো করে কচু শাকগুলোকে জল ঝরিয়ে নেবেন।
2
এবার কড়াইয়ে সরষে তেল গরম করে তাতে পাঁচফোড়ন এবং শুকনা লঙ্কা ফোড়ন দিন।
3. ফোড়ন থেকে সুন্দর গন্ধ বের হলে কেটে রাখা আলু এবং বাদাম যোগ করুন এবং হালকা লালচে হওয়া পর্যন্ত ভাজুন।
4. আলু বাদাম ভাজা হলে কচুর শাক যোগ করুন এবং একটু নেড়ে দিন।
5. শাক কিছুটা নরম হয়ে এলে হলুদ গুঁড়ো, জিরা গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো এবং লবণ যোগ করুন। সবকিছু ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। আরো সুস্বাদু করতে চাইলে তার মধ্যে এক চামচ বিরিয়ানি মাসালা যোগ করে দিন
3
ঢাকনা দিয়ে ঢেকে শাক ও আলু বাদাম সিদ্ধ হতে দিন। মাঝে মাঝে নেড়ে দেবেন যাতে নীচে লেগে না যায়।
4
শাক ও আলু বাদাম ভালোভাবে সিদ্ধ হয়ে গেলে কাঁচা লঙ্কা এবং চিনি (ঐচ্ছিক) যোগ করুন এবং আরো ২-৩ মিনিট রান্না করুন।
5
সবকিছু ভালোভাবে মিশে গেলে গ্যাস বন্ধ করে দিন।
নিরামিশ কচুর শাক প্রস্তুত! গরম গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন।