বুধবারই বাংলাদেশের পঞ্চাশতম দিবস উপলক্ষ্যে ন্যাশানাল ওয়ার মেমোরিয়ালে একাত্তরের যুদ্ধজয়ের প্রতীক হিসেবে স্বর্ণ বিজয় মশাল জ্বালেন প্রধানমন্ত্রী। তারপরেই আজ বাংলাদশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। সূত্রের খবর, কথা হবে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করা নিয়েই।
এ বছরই মার্চে মুজিববর্ষ পালন উপলক্ষ্যে একটি ভিডিও প্রকাশ করেন নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু দিন কয়েক আগে বিদেশসচিব হর্ষবর্ধন শ্রিংলা জানান. করোনা পরিস্থিতিতে দু দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কে কিছু জটিলতা তৈরি হয়েছে। কেন্দ্র চায় এই পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হোক । এই বৈঠকের পরেই একাধিক মউ স্বাক্ষর হতে পারে ভারত বাংলাদেশের মধ্যে।
এই মুহূর্তে পেট্রাপোল, গেদে, সিংবাদ, রোহনপুর দিয়ে ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে সড়কপথে সংযুক্ত। সূত্রের খবর, দ্বিপাক্ষিক সমঝোতার ছবিটা তুলে ধরতেই হলদিবাড়ি-চিলাহাটি ট্রেন চালু করতে চায় ভারত-বাংলাদেশ। ১৯৬৫-এর আগে এই রেলপথই সক্রিয় ছিল। বলা চলে কলকাতা-শিলিগুড়ির মধ্যে রেল যোগাযোগের সূত্রই ছিল এই পথ। আপাতত ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে মোট রেলসংযোগ সূত্র ছটি। এর মধ্যে পাঁচটি সক্রিয়। দুই দেশই চাইছে তাড়াতাড়ি এই পথটিকেও সক্রিয় করতে।