মালদা:- ডুয়ার্স, জঙ্গল ,কিংবা পাহাড় এর পর্যটন গুলিতে হোমস্টে (Homestay) ইতিমধ্যে পর্যটকদের আকর্ষণ কেড়েছে। গত কয়েক বছরে পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে হোমস্টে। পর্যটন গুলি কেন্দ্রের কর্মসংস্থান ও উন্নতি হয়েছে। তবে পাহাড় জঙ্গল ডুয়ার্স কেন এবারে কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে মালদার পর্যটন এলাকাতেও হোমস্টে করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রশাসন সূত্রে জানা যায় প্রশাসনের কাছে ইতিমধ্যে হোমস্টে গড়াতে চেয়ে প্রায় ১০০ জন আবেদন জমা করেছে। সেসব আবেদনগুলি যাচাই করা দেখা হচ্ছে। যে সমস্ত উদ্যোগীরা হোমস্টে করতে চেয়ে আবেদন করেছেন তাদের সরকারের তরফ থেকে আর্থিক অনুদানও দেওয়া হবে। তবে গাইডলাইন অনুযায়ী হোমস্টে হবে যেখানে পর্যটকদের জন্য পৃথক অত্যন্ত ১২০ বর্গ ফিটের ঘড় এবং সঙ্গে লাগুয়া শৌচাগার থাকতে হবে। উল্লেখ্য রাজ্যের উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, কার্শিয়াং, কালিম্পং, জলদাপাড়া এর মত পর্যটনকেন্দ্র গুলিতে ইতিমধ্যে হোমস্টে খুব জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
ঠিক তেমনি মালদা জেলার ইতিহাস সমৃদ্ধ গৌড়, আদিনা পান্ডুয়া, জগজীবনপুর, পর্যটন কেন্দ্রে আর ও বেশি করে পর্যটকদের পরিষেবা দেওয়ার লক্ষ্যে জেলা প্রশাসন হোমস্টে গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে। হোমস্টে করার সাথে সাথে জেলাতে কর্মসংস্থান বাড়বে। মালদা জেলাশাসক নীতিন সিংহানিয়া জানান হোমস্টে তৈরি হয়ে গেলে সেই সংক্রান্ত তথ্য রাজ্য পর্যটন দপ্তরের ওয়েবসাইটে আপলোড করা থাকবে। এবং সেখানেই অনলাইন বুকিং করার ব্যবস্থা থাকবে। অনলাইন বুকিং করেই পর্যটকরা মালদা এরকম হোম স্টেট গুলিতে থাকতে পারবেন। ইতিমধ্যে ১০০ হোমস্টে তৈরির ব্যাপারে প্রস্তাব পাঠানো হবে রাজ্য পর্যটন দপ্তরকে। অনুমদন পেল সেগুলি কাজ শুরু হয়ে যাবে।
Homestay পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে হোমস্টে।
কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের মাতা কালীকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের প্রতিবাদ।
নদিয়ার হাঁসখালি তে কিশোরীকে গণধর্ষণ করে পুড়িয়ে মারার ঘটনায় তদন্তে সিবিআই।
MORE NEWS – গত বছর বন্যায় ভেঙে গিয়েছিল গ্রাম পঞ্চায়েতের তৈরি করা কাঠের সেতু।
গত বছর বন্যায় ভেঙে গিয়েছিল গ্রাম পঞ্চায়েতের তৈরি করা কাঠের সেতু, কিন্তু বছর গড়িয়ে গেলেও এখনো পর্যন্ত ভাঙা সেতু সারানো হয়নি বলে অভিযোগ এলাকা বাসিদের, সেতু সারানো না হওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে পথ চলতি মানুষ থেকে শুরু করে এলাকা বাসীদের, এমনই ঘটনা চন্দ্রকোনা দু’নম্বর ব্লকের ভগবন্তপুর (Bhagabantapur) এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের কৃষ্ণপুর এলাকায়। CONTINUE READING