Today Kolkata:– আপাতত জারি হচ্ছে না পঞ্চায়েত নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি। কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশের পর এমনই মত রাজনৈতিক মহলের। পঞ্চায়েত ভোট সংক্রান্ত শুভেন্দু অধিকারীর দায়ের করা জনস্বার্থ মামলার শুনানি ছিল বৃহস্পতিবার। এই মামলার প্রেক্ষিতে সবপক্ষের হলফনামা চেয়েছেন বিচারপতি। নির্বাচন কমিশন তড়িঘড়ি এমন কোনও বিজ্ঞপ্তি জারি করবে না যাতে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্য়হত হয়। আগামী শুনানি ৯ জানুয়ারি। রাজনৈতিক মহল মনে করছে, ৯ জানুয়ারির আগে পঞ্চায়েত ভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি হবে না।
ভোটের আগে পঞ্চায়েতের সর্বনিম্ন স্তরে পুনর্বিন্যাস হচ্ছে। সেই পুনর্বিন্যাস ও আসন সংরক্ষণ নিয়ম মেনে হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর অভিযোগ, আগামী পঞ্চায়েত ভোটের আগে আসন পুনর্বিন্যাস ও সংরক্ষণে অনিয়ম হয়েছে। পঞ্চায়েত স্তরে তপসিলি জাতি ও উপজাতি সংক্রান্ত তথ্যে গরমিল করার সুযোগ রয়েছে ব্লক প্রশাসনের। আর এই কাজ তারা করছে রাজ্যের শাসকদলকে সাহায্য করতে।
আপাতত জারি হচ্ছে না পঞ্চায়েত নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি। কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশের পর এমনই মত রাজনৈতিক মহলের।
সরানো হচ্ছে পর্যটকদের , তাওয়াং সংঘর্ষের পরে সীমান্তে তৎপর ভারতীয় বায়ুসেনা।
নবম-দশম নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আরও কড়া কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বিচারপতির দাবি, অবিলম্বে ভুয়ো নিয়োগ বাতিল করুক পর্ষদ। বেআইনিভাবে নিযুক্তদের নিয়োগ বাতিল না হলে প্রয়োজনে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুকে এজলাসে হাজিরার নির্দেশের হুঁশিয়ারি বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের। শুক্রবার কলকাতা হাই কোর্টে মামলার শুনানি চলাকালীন এসএসসিকে উদ্দেশ্য করে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “কার সুপারিশে চাকরি পেলেন? কে কে সুপারিশ করেছিলেন? জুনিয়র নাকি সিনিয়র পি সি সরকারের হাতের জাদুতে নম্বর বাড়ল?” এদিন নিয়োগ বাতিল করার অনুমতি চেয়ে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয় কমিশন। সেই মামলার শুনানি চলাকালীন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর নাম উল্লেখ করেন বিচারপতি। তিনি বলেন, CONTINUE READING