Today Kolkata : Partha Mamata Banerjee মন্ত্রিসভায় সর্বশেষ রদবদলের পর বিধানসভায় বিধায়কদের বসার ব্যবস্থা নতুন করে সাজানো হয়েছে। সেই প্রক্রিয়ায় মুখ্যমন্ত্রীর পাশের আসনটি কারও জন্য বরাদ্দ নয়। সেপ্টেম্বরের স্বল্পকালীন অধিবেশন ওই আসনে কাউকে বসতে দেওয়া হবে না। গত ১১ বছর সেখানেই বসেছেন বর্তমানে অপসারিত মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
২০১১ সালে ক্ষমতায় আসে তৃণমূল কংগ্রেস। তখন থেকেই বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর পাশের আসনটি বরাদ্দ ছিল পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জন্য। বর্তমানে পার্থ জেলবন্দি! তাই এবার বোধহয় মুখ্যমন্ত্রীর পাশের আসনে বসবেন রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরাহাদ হাকিম! এমনটাই কানাঘুষো শোনা যাচ্ছিল। কিন্তু আপাতত তেমনটি হচ্ছে না! বৃহস্পতিবার পর্যন্ত পর্যন্ত আসনটি কাউকে দেওয়া হয়নি। ভবিষ্যতে কাউকে দেওয়া হবে কি না, তাও এখনও স্পষ্ট নয়।
এ বিষয়ে বিধানসভার এক আধিকারিকের কথায়, রাজ্য বিধানসভায় তিন জনের পাশের আসন সাধারণত কাউকে দেওয়া হয় না। তাঁরা হলেন মুখ্যমন্ত্রী, ডেপুটি স্পিকার ও মুখ্য সচেতক। তাই মুখ্যমন্ত্রীর পাশের আসনটি খালিই থাকত। তাঁর পাশের আসনে বসতেন পার্থ। তাই কোনও ভাবেই বলা যায় না যে, মুখ্যমন্ত্রীর একেবারে পাশের আসনটিই খালি রাখা হচ্ছে। অন্যদিকে , হাজার চেষ্টা করেও মিলল না জামিন! পার্থের কাকুতি-মিনতি-তে ‘গলল না’ আদালত! খারিজ হল জামিনের আর্জি আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রেসিডেন্সি জেলেই থাকছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। জেল হেফাজতে রয়েছেন অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ও।
Partha Mamata Banerjee : ১১ বছর বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর পাশে বসতেন পার্থ ! এখন ফাঁকাই রয়েছে আসনটি
Krisnnanagar Rajbari ঐতিহ্যের ছোঁয়ার সাক্ষী থাকতে দেখে আসুন কৃষ্ণনগরের রাজবাড়ির দুর্গোৎসব।
More News – শহরে আগাম শারদীয়া মরশুম। দুর্গাপুজোর শোভাযাত্রায় পা দিয়েই এদিন জোড়াসাঁকো থেকে ‘পুজো’ শুরুর ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জোড়াসাঁকো থেকে রেডরোড পর্যন্ত দুর্গাপুজোর দীর্ঘ পথের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘‘আজ থেকেই আমাদের দুর্গাপুজো শুরু হয়ে গেল। সমস্ত ধর্ম, বর্ণকে নিয়ে এগিয়ে চলব আমরা। মানবিকতার কোনও ধর্ম নেই। একতাই আমাদের মূল সম্পদ।
সবাই আনন্দ করুন। মনকে সবুজ রাখুন। বাংলা নতুন করে জাগাক সকলকে। এই পৃথিবী একটাই দেশ। আমাদের জাত একটাই। আমরা মানুষ।” দুপুর দুটোয় শুরু করে এই শোভাযাত্রা। জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির মূল ফটকের সামনে থেকে শুরু বর্ণাঢ্য পদযাত্রা। হালকা বৃষ্টির মধ্যেই ধীরে ধীরে এগিয়ে চলে ধর্মতলার দিকে। এরপর শেষ হয় রেড রোডে।