Today Kolkata:- Presidency Jail to Partho নাকতলা উদয়ন সঙ্ঘের পুজো মানেই পার্থ চট্টোপাধ্যায়। গত বছরও তিনি ছিলেন নাকতলা উদয়ন সঙ্ঘের পুজোর সর্বেসর্বা। এবছরও এখানকার পুজো হচ্ছে ধুমধাম করেই। কিন্ত দেখা নেই পার্থর। কারণ, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির কাণ্ডে অভিযুক্ত প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বর্তমানে প্রেসিডেন্সি কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে বন্দি। দুর্গাপুজো জেলেই কাটাতে হচ্ছে পার্থকে। এবছরও জেলে দুর্গাপুজোর আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু এখানকার পুজোতেও অংশ নিতে পারলেন না পার্থ। জেল সূত্রে জানা গিয়েছে, পার্থ চেয়েছিলেন সংশোধনাগারের পুজোয় অংশ নিতে। কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদনও করেছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁর নিরাপত্তার কারণে তাঁকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। কারণ, সুযোগ পেলেই কয়েদিরা তাঁকে উপহাস এবং অপমান করতে ছাড়ে না। শুধু তাই নয়, জেলে থাকাকালীন তাঁকে বেশ কয়েকবার খুনের হুমকি শুনতে হয়েছে।
মূলত সেই কারণেই তাঁকে পুজোয় অংশ নিতে অনুমতি দেয়নি কারা কর্তৃপক্ষ। এ বিষয়ে জেলের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, জেলের পুজোয় তাঁর অংশগ্রহণ ঝুকিপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। তবে চেষ্টা করা হবে, যে সময় অন্য বন্দিরা সেলের মধ্যে থাকবেন, তখন তাঁকে দূর্গা প্রতিমার কাছে নিয়ে যাওয়ার। জেল সূত্রে জানা গিয়েছে, মহাষষ্ঠীতে দশ মিনিটের জন্য মণ্ডপে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এই অভিযুক্তকে। সেখানে কিছুক্ষণ ঢাক বাজিয়ে মাকে প্রণাম সেরে সোজা তাঁর সেলে চলে আসেন পার্থ। তবে ভোজনরসিক পার্থ পুজোর চারদিন রকমারি পদ দিয়ে ভুড়ি ভোজন করছেন। যদিও প্রতিবারই পুজোর এই চারদিন জেলবন্দিদের জন্য ভাল-মন্দ খাবারের আয়োজন করে কর্তৃপক্ষ। এ বারও তার অন্যথা হয়নি।
Presidency Jail to Partho জেলের পুজোতেও অনুমতি মিলল না পার্থর।
Corona Virus Report স্কুলের পোশাকেও বাসা বাঁধে করোনা ভাইরাস, চাঞ্চল্যকর দাবি রিপোর্টে।
MORE NEWS – টেলিভিশন চ্যানেলের সম্পাদক ও সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা কবীর সুমনের।
তাঁর অনুমতি ছাড়া ফোন কল রেকর্ড করা হয়েছে। এই অভিযোগে একটি টেলিভিশন চ্যানেলের সম্পাদক ও সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করলেন শিল্পী কবীর সুমন (Kabir Suman)। তাঁর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত সমন জারি করেছে। নভেম্বরে তাঁদের হাজিরার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। শুক্রবার নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় এই খবর জানিয়েছেন শিল্পী। এদিন কবীর সুমন নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে আরও লিখেছেন, CONTINUE READING