More
    Homeআন্তর্জাতিকRamzan,রমজানে ইফতারের ঐতিহ্য মানেই বাংলাদের পুরান ঢাকা।

    Ramzan,রমজানে ইফতারের ঐতিহ্য মানেই বাংলাদের পুরান ঢাকা।

    Today Kolkata:- Ramzan,রমজানে ইফতারের ঐতিহ্য মানেই বাংলাদের পুরান ঢাকা। পুরান ঢাকার চকবাজারের ইফতারের সুপরিচিতি সারা বাংলাদেশের । করোনার কারণে গত দুই বছর এই ঐতিহ্যবাহী ইফতার বাজারের জৌলুস ছিল অনেকটাই ম্লান। সংক্রমণ কমে যাওয়ায় আবারও ঐতিহ্যে ফিরেছে পুরান ঢাকার চকবাজারের ইফতার। সোমবার রমজানের দ্বিতীয় দিনেও বাহারি ইফতার সামগ্রীর পসরা সাজিয়ে বসেছে দোকানিরা। ইফতারের সময় এগিয়ে আসতেই ক্রেতা-বিক্রেতার হাঁকডাকে সরগরম হয়ে ওঠে পুরান ঢাকার বিভিন্ন অলিগলি।(Ramzan) সোমবার ইফতার বিক্রির দোকানগুলোতে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। পুরান ঢাকার চকবাজার ছিল জমজমাট। ইফতার সামগ্রীর দোকানগুলোতে সম্মিলিতভাবে উচ্চারিত হচ্ছিল সেই পুরনো সংলাপ- ‘বড় বাপের পোলায় খায়, ঠোঙ্গা ভইরা লইয়া যায়’। ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষ চকবাজারে ছুটে আসে ইফতার নিতে।

    ক্রেতার চাপে প্রচন্ড যানজটের সৃষ্টি হয় চকবাজার এলাকায়। বাহারি ইফতার সামগ্রীতে অনেকটাই মোগল ঐতিহ্যের ধারক হিসেবে সুনাম ধরে রেখেছে চকবাজার ইফতারপাড়া। এখানকার ইফতারির মধ্যে উল্লেখযোগ্য আস্ত খাসির কাবাব, আস্ত মুরগির কাবাব, মোরগ মুসাল্লম, বটি কাবাব, টিকা কাবাব, কোপ্তা, চিকেন কাঠি, শামি কাবাব, শিকের ভারী কাবাব, সুতি কাবাব, কোয়েল পাখির রোস্ট, কবুতরের রোস্ট, জিলাপি, শাহী জিলাপি, নিমকপারা, সমুচা, আলাউদ্দিনের হালুয়া, হালিম, দইবড়া, সৌদি পানীয় লাবাং, কাশ্মীরি সরবত এবং ৩৬ উপকরণের মজাদার খাবার ‘বড় বাপের পোলায় খায়’। তবে অন্য বছরের চেয়ে এবার ইফতার সামগ্রীর দাম কিছুটা বেশি লক্ষ্য করা গেছে। এ বছর করোনা নিয়ে বিধিনিষেধ না থাকায় রমজান মাসজুড়ে এখানে রকমারি ইফতারির পসরা বসবে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।

    Ramzan,রমজানে ইফতারের ঐতিহ্য মানেই বাংলাদের পুরান ঢাকা।

    MORE NEWS – রাজ্য সরকারের উদ্যোগে ভাঙ্গন প্রতিরোধ প্রকল্পের শিলান্যাস করে ভাঙন রোধের কাজ শুরু করলো।

    মালদা:- নদীর ধারে বাস তার কতটা দুঃখ। তবে এই দুঃখের অবসাদ ঘটাতে এবার রাজ্য সরকারের উদ্যোগে ভাঙ্গন প্রতিরোধ প্রকল্পের শিলান্যাস করে ভাঙন রোধের কাজ শুরু করলো।রবিবার বিকেলে রাজ্যের সেচ ও জলপথ দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন ২১০০মিটার ভাঙ্গন রোধ প্রকল্পের কাজের শিলান্যাস করেন। উপস্থিত ছিলেন জেলাশাসক রাজর্ষী মিত্র,জেলা পরিষদের সহকারী সভাধীপতি তথা বৈষ্ণবনগরের বিধায়ক চন্দনা সরকার, মালতিপুরের বিধায়ক আব্দুর রহিম বক্সী সহ অন্যান্যরা।
    মালদার বৈষ্ণবনগর বিধানসভা কেন্দ্রের অনুপনগর,পারলালপুর সহ একাধীক এলাকা প্রতি বছর ভাঙনে তলিয়ে যায়। ইতিমধ্যে বিগত দিনে ভাঙনে ৭০০পরিবার তাদের বসত বাড়ি জমি ভিটা হারিয়েছে। CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments