More
    HomeখবরSantanu Banerjee শুরুতে কাঁধে ছিল মই ! যুব নেতা হওয়ার পর ভোল...

    Santanu Banerjee শুরুতে কাঁধে ছিল মই ! যুব নেতা হওয়ার পর ভোল বদলায় শান্তনুর , তৃণমূল নেতা হয়ে ওঠেন ‘লাটসাহেব’ !

    Today Kolkata:- শুরুতে নাকি মই কাঁধে ঘুরতেন! রাস্তাঘাটে সংস্থার প্রযুক্তিগত কাজে দক্ষ কর্মীদের সহযোগিতা করতেন। যুব নেতা হওয়ার পরে ধীরে ধীরে তাঁর রূপ বদলায়। হুগলির বলাগড়ের সোমরাবাজারে তাঁর অফিসপাড়ায় শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় (Santanu Banerjee) ক্রমশই হয়ে ওঠেন ‘লাটসাহেব’! শান্তনু যে নিয়মিত কর্মস্থলে যেতেন না, মানছেন তৃণমূলের স্থানীয় নেতারাও। যদিও শান্তনু বার বারই দাবি করেছেন, তিনি নির্দোষ।

    Santanu Banerjee শুরুতে কাঁধে ছিল মই ! যুব নেতা হওয়ার পর ভোল বদলায় শান্তনুর , তৃণমূল নেতা হয়ে ওঠেন ‘লাটসাহেব’ !

    Santanu Banerjee শুরুতে কাঁধে ছিল মই ! যুব নেতা হওয়ার পর ভোল বদলায় শান্তনুর , তৃণমূল নেতা হয়ে ওঠেন ‘লাটসাহেব’ !

    অফিসের মই কাঁধে নিয়ে কর্মজীবন শুরু করা শান্তনু (Santanu Banerjee) কালক্রমে কী করে নিয়োগ দুর্নীতি চক্রের ‘নিয়ন্ত্রক’ হয়ে উঠলেন, সেই তদন্ত চালাচ্ছে ইডি (Enforcement Directorate)। বেশ কয়েক বছর ধরেই শান্তনু মাসে এক বার অফিসে আসতেন কালো এসইউভি-তে। সঙ্গে দু’জন দেহরক্ষী থাকতেন। দু’-এক জন চেলাও থাকত। স্থানীয় এক জন বলেন, “ওঁকে লাটসাহেব বলব না তো, কী বলব! দেহরক্ষী, চেলা নিয়ে যখন আসতেন, ভাবভঙ্গি আলাদা। মাসে তো এক বার আসতেন। ওই দুপুরের দিকে।”

    বণ্টন সংস্থা সূত্রের খবর, বিদ্যুৎ ভবনের সদর দফতর থেকে জেলার দায়িত্বে থাকা শাখার কাছ থেকে শান্তনুর (Santanu Banerjee) গ্রেফতারি, ওই কেন্দ্রে তাঁর হাজিরা সংক্রান্ত সব তথ্যের রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে। তাদের নিয়মে কোনও কর্মীর ৪৮ ঘণ্টা যে কোনও ধরনের হেফাজত (কাস্টডি) হলে তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়। রিপোর্ট পাওয়ার পরে সেই অনুযায়ী পবরর্তী পদক্ষেপ করা হবে।

    Santanu Banerjee শুরুতে কাঁধে ছিল মই ! যুব নেতা হওয়ার পর ভোল বদলায় শান্তনুর , তৃণমূল নেতা হয়ে ওঠেন ‘লাটসাহেব’ !

    Arpita Mukherjee “সামাজিক সম্মান নষ্ট করা হচ্ছে” , বিচারকের সামনে কাতর আর্তি অর্পিতার।

    প্রাথমিক ভাবে জানা যাচ্ছে, শান্তনুর (Santanu Banerjee) বেতন মাসিক ৩৫ হাজার টাকার মতো ছিল। গত ফেব্রুয়ারি থেকে তাঁর বেতন বন্ধ করে বণ্টন সংস্থা। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জেরেই এই সিদ্ধান্ত কি না, তা অবশ্য স্পষ্ট নয়। শান্তনুর (Santanu Banerjee) বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ থাকলেও তাঁর বিরুদ্ধে অফিসে কেউ মুখ খুলতেন না। সোমবারেও ওই কেন্দ্রে খোলাখুলি ভাবে কেউ কথা বলেননি।

    বণ্টন সংস্থা সূত্রের খবর, কেউ ভোটে দাঁড়ালে তাঁকে সংস্থার থেকে ‘নো অবজেকশন’ শংসাপত্র নিতে হয়। সংস্থার প্রত্যেক কর্মীকে প্রতি বছর মার্চ-এপ্রিল নাগাদ মুখবন্ধ খামে জানাতে হয়, সেই বছরের পয়লা জানুয়ারি পর্যন্ত তাঁর এবং তাঁর পরিবারের সম্পত্তির পরিমাণ কত। সেটি যায় সংস্থারই ‘কর্পোরেট ভিজিল্যান্স সেল’-এ। পরে কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠলে তখন তা খুলে দেখাই নিয়ম। তথ্যে অসঙ্গতি থাকলে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়।

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments