ভবনে ভুবনে একজন মনে দিদিই শক্তিমান। ওয়ার্ড ৫৭। একটি আধশোয়া পোষ্টার। তৃণমূলের দুই শীর্ষ নেতার ছবিসহ সেই পোষ্টার মুখ করে আছে যে পাঁচ তলার বাড়িটি সেই বাড়িটি তৃণমূলের রাজ্য অফিস। এখানে জেলার বিভিন্ন প্রান্তের অসংখ্য দলীয় নেতা কর্মীরা আসেন। তাদের সমস্যার কথা বলেন নেতৃত্বের সঙ্গে মত বিনিময়ের পর ঘরে ফিরে যান। তাদের জন্য ছিলেন রাজ্যের দলীয় সভাপতি সুব্রত বক্সী। তিনি সকলকে নিয়ে মঙ্গলবারের শহীদ মিনারের প্রস্তুতির চূড়ান্ত রূপ দিলেন। গতকাল মঙ্গলবার । এক মঙ্গল কামনায় গিয়ে হাজির হয়েছিলাম বাড়িটিতে। দেখা হল উত্তর কলকাতার সুদুক্ষ সংগঠক, আমায়িক মানুষ সঞ্জয় বক্সীর সঙ্গে।
তারপর দেখা হল মন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর বিশেষ আস্থার মানুষ দীর্ঘদিনের মন্ত্রী অরুপ বিশ্বাস-এর সঙ্গে। ভবনে তাঁর নিজের ঘরে আমার আর আ আক্তার হোসেন খোকন এর সঙ্গে। কথা তৃণমূলের মুখপাত্র ও সুন্দর বক্তা জয়প্রকাশ মজুমদার এর সঙ্গে। এরপর দেখা হল অন্যতম মহিলানেত্রী, সেচ দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী মালদহের সাবিনা ইয়াসমিন। যাকে মুখ্যমন্ত্রী উত্তর বঙ্গের বিশেষ দায়িত্ব দিয়েছেন। দেখা হল তরুণ সংখ্যালঘু নেতা ও চেয়ারম্যান সংখ্যালঘু সেলের মোশারফ হুসেন। দিদির চোখে ভাল সংগঠক ধরা পড়েন ঠিক সময়েই। ঘন্টা পাঁচেক কাটিয়ে যখন ফিরলাম তখন বেশ মনটা ফুরফুরে লাগছিল।
IPL আইপিএল শুরুর আগেই ধাক্কা RCB শিবিরে , গোড়ালির চোটের কারণে এই ক্রিকেটারকে পাবে না কোহলিরা।
আক্তারহোসেন খোকন ভাইকে বললাম আপনার এত সব বড় বড় যোগাযোগ। সকলেই চেনেন জানেন ভালবাসেন তবুও আপনি দলে কোন বিশেষ দায়িত্ব পেলেন না। খোকন ভাই বললেন, আমার পরিবার দিদি মমতার ভক্ত। আমার বাবার আমলথেকেই রাজনীতি করি। ফলের আশা করিনি। করিনা। আমার তখন গীতার একটি শ্লোকের কথা মনে পড়ল “কর্মণ্যেবাধিকারস্তে মা ফলেষু কদাচন মা কর্মফলহেতুর্ভূর্মা তে সঙ্গোহস্ত্বকর্মণি।” কাজ কর ফলের আশা কর না। কর্মে তোমার অধিকার। ফলে কভু নয়।