২৫ হাজারেরও বেশি শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিলের ঘটনায় তুঙ্গে উঠেছে রাজনৈতিক তাপমাত্রা। নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে কলকাতা হাইকোর্ট এই রায় দিলেও, এর নেপথ্যে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
আদালতের রায় অনুযায়ী:
নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষক এবং গ্রুপ সি ও ডি কর্মীদের নিয়োগ পরীক্ষার উত্তরপত্র (ওএমআর শিট) মূল্যায়নে ত্রুটি ছিল।
ওই ওএমআর শিট যথাযথভাবে সংরক্ষণ করা হয়নি।
সুপার নিউমেরিক পদে (অতিরিক্ত শূন্যপদ) নিয়োগ করা হয়েছিল।
২০১৬ সালে তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আমলে নিয়োগের ওএমআর শিট মাত্র এক বছর সংরক্ষণের নিয়ম করা হয়েছিল। যদি ওএমআর শিট বেশিদিন সংরক্ষণ করা হত, তাহলে হয়তো এই পরিস্থিতি এড়ানো যেত।