স্বাধীনতার পর পঞ্চাশ বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈর্ষণীয় সাফল্য এসেছে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক সূচকগুলোতে প্রতিযোগীদের পেছনে ফেলে সামনের সারিতে বাংলাদেশ। এই সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছে তিন চালিকাশক্তি। এগুলো হলো-কৃষি, গার্মেন্টস এবং রেমিট্যান্স (প্রবাসী আয়)।
অর্থনৈতিক ও সামাজিক সূচকগুলোতে প্রতিযোগীদের পেছনে ফেলে সামনের সারিতে বাংলাদেশ
Read more:-বাজ পাখী উদ্ধার চিকিৎসার জন্য পাঠালো ডিউটিতে থাকা এক পুলিশ কর্মী
মোট বৈদেশিক আয়ের প্রায় ৯০ শতাংশ আসছে গার্মেন্টস ও রেমিট্যান্স থেকে। আর মোট শ্রমশক্তির ৪০ শতাংশের বেশি কৃষিতে। শুধু অর্থনীতি নয়, বাংলাদেশে আর্থসামাজিক উন্নয়নেও ভূমিকা রাখছে খাতগুলো। দারিদ্র্য বিমোচন, পুষ্টিহীনতা দূর, শিক্ষা, চিকিৎসা, অবকাঠামো উন্নয়ন, বাল্যবিয়ে রোধ, বিভিন্ন অপরাধ কমানো এবং সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে খাতগুলোর অবদান সবচেয়ে বেশি।
বাংলাদেশে করোনাকে পাশ কাটিয়ে সকল শিল্প-কারখানা পুরোপুরি চালু রয়েছে। রপ্তানি আদেশ আসছে। আমদানি-রপ্তানি বেড়েছে। চাঙ্গা হয়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতি। তিন খাতের ওপর ভর করে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। অর্থনীতিবিদ এবং সংশ্লিষ্টরা বলছেন, তিন খাতকে আরও এগিয়ে নিতে সময়ের সঙ্গে মিল রেখে বিজ্ঞানভিত্তিক পরিকল্পনা গ্রহণ ও তার সুষ্ঠু বাস্তবায়ন জরুরি।