Today Kolkata:- আনিশের হত্যাকাণ্ডের পর থেকে সারদাপল্লীর খাঁ পাড়াতে একের পর এক নামি দামি লোকেরা এসেই যাচ্ছেন। আজকে দুপুরে আনিশের বাড়িতে ভারতের বিরোধী দলনেতা অধীর রঞ্জন চোধুরী। তিনি আনিশের বাবা সালেম খান ও দাদা বশির খানের সঙ্গে কথা বলেন। তাদের দাবির প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করেন। আগেই আসতেন তবে লোকসভা ও পৌরসভার নির্বাচনের কারণে আসতে দেরি হলো বলেই জানালেন অধীর। শাসক দলের থেকে অনেক হুমকি ও ভীতি প্রদর্শনের কথাও সালেম খান জানান তাকে। পাশাপাশি আনিশের বাবা সালেম খাব সিবিআই তদন্তের মাধ্যমে তার ছেলের হত্যা রহস্যের দাবি অধীরকে। তিনি আনিশের পরিবারের খোঁজ খবর নেন। সালেম খানের শরীর সম্বন্ধেও জিজ্ঞাসা করেন। অধীর চৌধুরীর আজকে আনিশের বাড়িতে আসা রাজনৈতিক তাৎপর্যপূর্ণ বলেই অভিমত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। পাশাপাশি তিনি পরিবারের লোকেদের সঙ্গে নিয়ে যেখান থেকে আনিশকে ফেলে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছিল সেখানেও যান। তারা ঘটনাটি বোঝার চেষ্টা করেন।
পাশাপাশি আনিশের পরিবারের পাশে এই লড়াইতে থাকার আশ্বাস দেন সালেম খানকে। পাশাপাশি খান পরিবারের যেকোনো প্রয়োজনে তারা সকলে তাদের পাশে থাকারও আশ্বাস দেন। প্রসঙ্গত আজকে সকাল থেকে বারেবারে পুলিশ ও সিটের সদস্যরা সালেম খানের বাড়িতে এসে তাকে রাজ্য পুলিশের তদন্তের জন্য রাজি করানোর চেষ্টা করেন। তবে রাজ্যের পুলিশ ও তাদের তদন্তের উপরে কোনো ভরসা নেই বলেই জানিয়ে দেন আনিশের বাবা ও ভাই।
আনিশের বাড়িতে লোকসভার বিরোধী দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী। পরিবারকে দিলেন পাশে থাকার আশ্বাস।
MORE NEWS – সরকারি ধান ক্রয় কেন্দ্রে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে ।
মালদাঃ- সরকারি ধান ক্রয় কেন্দ্রে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।বিহার থেকে কম দামে ধান কিনে মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকার বিভিন্ন সরকারি ধান ক্রয় কেন্দ্র গুলিতে বিক্রি চলছে অবাধে। এতে বঞ্চিত স্থানীয় কৃষকরা। চলছে দালাল রাজ। ধান না বিক্রী করেও চাষীদের মোবাইলে মেসেজ প্রযুক্তিগত সমস্যা বলে সাফাই বিধায়ক তজমুল হোসেনের। যদিও দুর্নীতির কথা মেনে নিয়েছেন খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ কেরামুদ্দিন আহমেদ। তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন মহকুমা শাসক কল্লোল রায়। জানা গেছে ধান বিক্রি করতে পারেননি অথচ মোবাইলে একের পর এক টাকা ঢোকার মেসেজ পেয়ে বিভ্রান্ত কৃষকরা । CONTINUE REDING