রাজস্থান হল ভারতের অন্যতম এক ঘুরতে যাওয়ার জায়গা। রাজস্থান ঘুরতে গিয়ে জয়সালমীর যদি না করা হয় তাহলে যেন ঘোরাটা অসম্পূর্ণ রয়ে যায়। সারা ভারত রাজস্থানের জয়সালমিরের ফোট ও মরুভূমি দেখতে গেলেও বাঙালিরা যায় সোনার কেল্লা দেখতে। সেই জায়গা কে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে তুলেছেন বাংলা সর্বকালের অন্যতম জনপ্রিয় পরিচালক সত্যজিৎ রায়।
বড় পর্দা ১৯৭৪ সালে মুক্তি পায় সোনার কেল্লা। ফেলুদা সিরিজের অন্যতম চরিত্র নিয়ে তৈরি করেছিলেন সোনার কেল্লা সিনেমাটি।অনেকেই মনে করেন সত্যজিতের তৈরি এই প্রথম ফেলুদা সিরিজটি ফেলুদা তপসে ও লালমোহন বাবুর রাসায়নিক জমজমাট ছিল। সেই গল্পই সত্যজিৎ রায় জয়সালমীরের এই সোনালী রঙের পোর্টকে সোনার কেল্লা নাম দেয়। এখনো এখানে ৫ হাজারেরও বেশি মানুষ বসবাস করে। সারা পৃথিবীর মানুষ ছুটে আসে এই কেল্লা দেখতে। ২০২২ থেকে ২০২৩ সালে বাঙ্গালীদের থেকে ভারতীয় মুদ্রা অনুসারে এই পর্যটন কেন্দ্র আয় করেছে ৪ কোটি টাকা। সেই কারণেই রাজস্থানের সরকার সত্যজিৎ রায়ের মূর্তি উদযাপনের কথা ভেবেছেন।
২০২৪ সালের সোনার কেল্লা মূর্তি সুবর্ণ জয়ন্তী। সেখানকার মন্ত্রী তার আগেই সত্যজিৎ রায়ের মূর্তি স্থাপনের কথা ভেবেছেন সেপ্টেম্বরের আগেই কাজ শেষ হয়ে যাবে।