More
    Homeসিনে দুনিয়াজীবনের প্রথম পরীক্ষা, সর্বস্ব নয়! মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের পাশে থাকার বার্তা রাহুল, শোলাঙ্কি,...

    জীবনের প্রথম পরীক্ষা, সর্বস্ব নয়! মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের পাশে থাকার বার্তা রাহুল, শোলাঙ্কি, জীতুর

    ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু মাধ্যমিক। জীতুর পরীক্ষার্থীদের জীবনের প্রথম পরীক্ষা। যত ভয় তাঁদের। তার থেকে দ্বিগুণ দুশ্চিন্তা অভিভাবকদের। সন্তানের পরীক্ষার ফলাফল তাঁদের ভবিষ্যৎ ঠিক করে দেবে। পাশাপাশি মা-বাবাদেরও গর্ব! বাংলার তারকারাও এক সময় এই পর্ব পেরিয়ে এসেছেন। তাঁদের উপরে কতটা চাপ ছিল? পরিবারের আশা যদি ‘চাপ’ হয়ে পরীক্ষাদের উপরে ব্যুমেরাং হয়ে ফেরে? কী ভাবে সামলাবেন তাঁরা নিজেদের?

     

    আজকাল ডট ইনে তাঁদের পাশে থাকার বার্তা, পরামর্শ দিলেন রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায়, শোলাঙ্কি রায়, জীতু কমল। কপালে দইয়ের ফোঁটার পরিমাণ মিষ্টির দোকানকেও লজ্জা দিত মাধ্যমিক পরীক্ষার কথা শুনেই নস্টালজিক রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর মনে পরে গিয়েছে নিজের সেই সময়ের কথা। শুরুতেই বললেন, ‘‘কপালে মা যে সাইজের দইয়ের ফোঁটা এঁকে দিতেন তাতে মিষ্টির দোকানগুলো বোধহয় লজ্জা পেত।’’ একটু ভয় ছিল। বুক দুরুদুরুও ছিল। কিন্তু কোনও চাপ ছিল না রাহুলের উপরে। কারণ, তিনি পড়ার বাইরেও নাটক-সহ আরও অনেক কিছু করতেন। সেটা ওঁর মা-বাবা বুঝতেন। অভিনেতার দাবি, ‘‘এই সুযোগে আমিও ফাঁকি দিতাম। একেবারেই ভাল পড়ুয়া ছিলাম না।’’ রাহুল তাঁর মতো করেই জীবনটাকে দেখতে বলেছেন। তাঁর কথায়, ‘‘জীবনের প্রথম পরীক্ষা। ভয় অবশ্যই থাকবে।

    আরও পড়ুন – North Bengal বাংলা ভাগ নিয়ে ফের বিজেপির দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে! দলের রাজ্য এবং পাহাড়ের নেতৃত্বের মধ্যে বিভাজন স্পষ্ট।

    কিন্তু সেই ভয় যেন ফাঁসের মতো আষ্টেপৃষ্টে না জড়িয়ে ধরে। জীবন কিন্তু একটাই।’’ আমার উপরে কোনও বিষয়েই চাপ নেই মাধ্যমিক পরীক্ষা নিয়ে বলতে গিয়ে শুরুতেই এ কথা জানিয়েছেন শোলাঙ্কি রায়। স্বীকারও করেছেন, ‘‘মাধ্যমিক জীবনের প্রথম পরীক্ষা। দারুণ ভয় পেয়েছিলাম। মনে হয়েছিল, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। এর থেকে গুরুত্বপূর্ণ আর কিছু হতেই পারে না। এর পর উচ্চমাধ্যমিক, স্নাতক, স্নাতকোত্তর পরীক্ষা দিতে দিতে দেখলাম— সবটাই গুরুত্বপূর্ণ। শুধুই মাধ্যমিক নয়।’’ এটা তাঁর মা-বাবাও বুঝেছিলেন। তাই কখনও, কোনও বিষয়ের উপরে তাঁকে চাপ দেননি। ফলে, খুব সহজেই সমস্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে গিয়েছেন। এই মন্ত্র তিনি পরীক্ষার্থীদেরও জপতে বলেছেন। তাঁর মতে, ‘‘জীবনের প্রথম পরীক্ষা। ভয়ে বুক কাঁপবে। কিন্তু সেটাই যেন সব হয়ে না দাঁড়ায়। মনে রাখতে হবে, জীবন একটাই।

     

    তাই একটা মাধ্যমিকেই যেন জীবন থেমে না যায়।’’ বাবা সাইকেলে করে ছাড়তে এসেছিলো পরীক্ষাকেন্দ্রে মাধ্যমিক নিয়ে মন কেড়ে নেওয়া পোস্ট দিয়েছেন জীতু কমল। বড় পর্দার ‘সত্যজিৎ রায়’ নিজের জীবনের প্রথম পরীক্ষার কথা বলেছেন। জীবন নিয়ে নিজের ভাবনাও প্রকাশ করেছেন। তাই জানিয়েছেন শুভেচ্ছা। কী লিখেছেন জীতু? আজ থেকে ১৯ বছর আগে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন জীতু। তাঁর মনে আছে, ‘বাবা আমাকে সাইকেলে করে ছাড়তে এসেছিল পরীক্ষা কেন্দ্রে। চোখে অনেক স্বপ্ন, জীবনে প্রথমবার বড় পরীক্ষা— না না না, এই সব কোনও কিছুই মাথায় আসেনি। খুব সহজ-সরল বিশ্বাসে আর দশটা পরীক্ষার মতোই আমার মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়া।’ এখনও অভিনেতা সেই মানসিকতা বদলাতে পারেননি। বড় কাজ-ছোট কাজ মাথায় থাকে না তাঁর।

     

    ভাল করে কাজটা করতে পারছেন কিনা সেটাই সারাক্ষণ মাথায় ঘোরে। ‘ঠিক মতো শুধু কাজটুকু করতে পারব কিনা, এই ভাবনা আজও আমাকে গত ১৯ বছর আগের মতো রাতের ঘুম কেড়ে নেয়’, দাবি তাঁর। একই সঙ্গে তিনি ৬ লক্ষেরও বেশি পরীক্ষার্থীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।কপালে দইয়ের ফোঁটার পরিমাণ মিষ্টির দোকানকেও লজ্জা দিত মাধ্যমিক পরীক্ষার কথা শুনেই নস্টালজিক রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর মনে পরে গিয়েছে নিজের সেই সময়ের কথা। শুরুতেই বললেন, ‘‘কপালে মা যে সাইজের দইয়ের ফোঁটা এঁকে দিতেন তাতে মিষ্টির দোকানগুলো বোধহয় লজ্জা পেত।’’ একটু ভয় ছিল। বুক দুরুদুরুও ছিল। কিন্তু কোনও চাপ ছিল না রাহুলের উপরে। কারণ, তিনি পড়ার বাইরেও নাটক-সহ আরও অনেক কিছু করতেন। সেটা ওঁর মা-বাবা বুঝতেন। অভিনেতার দাবি, ‘‘এই সুযোগে আমিও ফাঁকি দিতাম। একেবারেই ভাল পড়ুয়া ছিলাম না।’’ রাহুল তাঁর মতো করেই জীবনটাকে দেখতে বলেছেন। তাঁর কথায়, ‘‘জীবনের প্রথম পরীক্ষা। ভয় অবশ্যই থাকবে। কিন্তু সেই ভয় যেন ফাঁসের মতো আষ্টেপৃষ্টে না জড়িয়ে ধরে। জীতুর জীবন কিন্তু একটাই।’’ আমার উপরে কোনও বিষয়েই চাপ নেই মাধ্যমিক পরীক্ষা নিয়ে বলতে গিয়ে শুরুতেই এ কথা জানিয়েছেন শোলাঙ্কি রায়। স্বীকারও করেছেন, ‘‘মাধ্যমিক জীবনের প্রথম পরীক্ষা।

     

    দারুণ ভয় পেয়েছিলাম। মনে হয়েছিল, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। এর থেকে গুরুত্বপূর্ণ আর কিছু হতেই পারে না। এর পর উচ্চমাধ্যমিক, স্নাতক, স্নাতকোত্তর পরীক্ষা দিতে দিতে দেখলাম— সবটাই গুরুত্বপূর্ণ। শুধুই মাধ্যমিক নয়।’’ এটা তাঁর মা-বাবাও বুঝেছিলেন। তাই কখনও, কোনও বিষয়ের উপরে তাঁকে চাপ দেননি। ফলে, খুব সহজেই সমস্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে গিয়েছেন।  জীতুর এই মন্ত্র তিনি পরীক্ষার্থীদেরও জপতে বলেছেন। তাঁর মতে, ‘‘জীবনের প্রথম পরীক্ষা। ভয়ে বুক কাঁপবে। কিন্তু সেটাই যেন সব হয়ে না দাঁড়ায়। মনে রাখতে হবে, জীবন একটাই। তাই একটা মাধ্যমিকেই যেন জীবন থেমে না যায়।’’ বাবা সাইকেলে করে ছাড়তে এসেছিলো পরীক্ষাকেন্দ্রে মাধ্যমিক নিয়ে মন কেড়ে নেওয়া পোস্ট দিয়েছেন জীতু কমল। বড় পর্দার ‘সত্যজিৎ রায়’ নিজের জীবনের প্রথম পরীক্ষার কথা বলেছেন।

     

    জীবন নিয়ে নিজের ভাবনাও প্রকাশ করেছেন। তাই জানিয়েছেন শুভেচ্ছা। কী লিখেছেন জীতু? আজ থেকে ১৯ বছর আগে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন জীতু। জীতুর তাঁর মনে আছে, ‘বাবা আমাকে সাইকেলে করে ছাড়তে এসেছিল পরীক্ষা কেন্দ্রে। চোখে অনেক স্বপ্ন, জীবনে প্রথমবার বড় পরীক্ষা— না না না, এই সব কোনও কিছুই মাথায় আসেনি। খুব সহজ-সরল বিশ্বাসে আর দশটা পরীক্ষার মতোই আমার মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়া।’ এখনও অভিনেতা সেই মানসিকতা বদলাতে পারেননি। বড় কাজ-ছোট কাজ মাথায় থাকে না তাঁর। ভাল করে কাজটা করতে পারছেন কিনা সেটাই সারাক্ষণ মাথায় ঘোরে। ‘ঠিক মতো শুধু কাজটুকু করতে পারব কিনা, এই ভাবনা আজও আমাকে গত ১৯ বছর আগের মতো রাতের ঘুম কেড়ে নেয়’, দাবি তাঁর। একই সঙ্গে তিনি ৬ লক্ষেরও বেশি পরীক্ষার্থীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments