More
    Homeখবররাস্তাশ্রী প্রকল্পের জন্য ৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাজ্যের

    রাস্তাশ্রী প্রকল্পের জন্য ৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাজ্যের

    Today Kolkata:- রাস্তাশ্রী প্রকল্পের জন্য ৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাজ্যের। রাস্তাগুলি নির্মাণের জন্যও কীভাবে কাজ করতে হবে তার জন্য বিস্তারিত গাইডলাইনও দেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একাধিক সরকারি পরিষেবার প্রদান অনুষ্ঠান থেকে পঞ্চায়েত ভোটের আগে এই রাস্তাগুলি নির্মাণের কাজ রাজ্য প্রশাসন শেষ করবে বলেও বারবার দাবি করেছেন। আর সেই প্রকল্পের অগ্রগতি কতদূর তা নিয়ে বৈঠক হয়।

     

    জানা গিয়েছে,২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের রাজ্য বাজেটে গ্রাম বাংলায় নতুন রাস্তা নির্মাণ ও রাস্তা সংস্কারের জন্য ‘রাস্তাশ্রী’ নামে নতুন প্রকল্প ঘোষণা করেছেন অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে এই প্রকল্পের জন্য ৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। ঠিক করা হয়েছে এই প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রাম বাংলার প্রায় ১১ হাজার ৫০০ কিমি গ্রামীণ রাস্তা হয় সংস্কার করা হবে, না হয় তা নতুন করে তৈরি করা হবে। পঞ্চায়েত ভোটের প্রাক্কালে বাংলার গ্রামাঞ্চলে কোথাও ঢালাই রাস্তা, আবার কোথাও পিচ ঢালা মসৃণ রাস্তায় ছুটবে গাড়ি। সামনেই পঞ্চায়েত ভোট।

     

    তার আগেই গ্রামীণ এলাকার মানুষের মন পেতে দ্রুত গ্রামীণ এলাকার রাস্তা সংস্কারে খরচের ব্যাপারে কড়া নজরদারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে নবান্ন। এজন্য পঞ্চায়েত দফতর থেকে পৃথক পোর্টাল এবং অ্যাপ তৈরি করতে বলা হয়েছে। যে গ্রামীণ রাস্তার সংস্কার করা হবে সেগুলিকে বাধ্যতামূলকভাবে জিও ট্যাগিং করতে হবে। পোর্টালে দিতে হবে রাস্তার সংস্কার হওয়ার আগের ও পরের চিত্র। ভিডিওগ্রাফিও এক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে। প্রতিটি চিত্রের ওপর তারিখ ও সময় যেন উল্লেখ থাকে। পঞ্চায়েত দফতর থেকে জেলাশাসকদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ২৩ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই জেলাগুলিকে রাস্তা সংস্কারে প্রশাসনিক অনুমতির জন্য পঞ্চায়েত দফতরের কাছে পাঠাতে বলা হয়েছে।

    Recruitment corruption ‘’তাঁর ছোট মেয়ে রয়েছে, হৈমন্তী নেই, তাঁর বড় মেয়ে ভালোবেসে বিয়ে করেছিল’’, বিস্ফোরক হৈমন্তীর মা।

    আগামী ২৭ মার্চের রাজ্যের সাড়ে আট হাজার রাস্তার টেন্ডার প্রক্রিয়া শেষ করে কজ শুরুর ওয়ার্ক অর্ডার দিতে হবে। ঠিকাদারি সংস্থা ওয়ার্ক অর্ডার পাওয়ার পর কাজ ফেলে রাখতে পারবে না। জেলাশাসকদের পরিষ্কার জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, গ্রাম পঞ্চায়েত বা পঞ্চায়েত সমিতিকে টেন্ডার প্রক্রিয়ায় যুক্ত করা যাবে না। মহকুমা শাসক, বিডিও বা জেলাশাসকের অফিস থেকে প্রশাসনিকভাবে টেন্ডার ডাকতে হবে। জেলা পরিষদের বৈঠকে রাস্তা সংস্কারের সিদ্ধান্ত পোর্টালে তুলে দিতে হবে।

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments