মালদা:- শ্বশুরবাড়ির দাবিমতো অতিরিক্ত পন না দেওয়ায় এক প্রতিবন্ধী গৃহবধূকে পুড়িয়ে মারার অভিযোগ স্বামী সহ শ্বশুর ও শাশুড়ির বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার বিকেল পাঁচটা নাগাদ মালদা শহরের বুড়াবুড়ি তলা এলাকায়। জানা যায় প্রায় বছর চারেক আগে ইংরেজবাজারের জোত আরাপুর এলাকার বাসিন্দা অশোক কুমার সিংহর মেয়ে অর্পিতা সিংহর সাথে মালদা শহরের বুড়াবুড়ি তলা এলাকার বাসিন্দা দিলীপ দাসের ছেলে শুভদীপ দাস এর সঙ্গে বিয়ে হয়। মেয়ে স্পষ্ট কথা বলতে পারে না বলে সমস্ত ধরনের রীতি মেনে সে সময় ছেলেকে প্রায় সাত লক্ষ টাকা, ছয় ভরি সোনা দিয়ে বিয়ে দেয়। তার পরেও আবারো মাঝেমধ্যেই অতিরিক্ত টাকা পয়সার দাবি এবং মেয়ের বাবার বাড়ির সম্পত্তি ভাগ করে ছেলের নামে রেজিস্ট্রি করে দেওয়ার চাপ দেয়। মেয়ে প্রতিবাদ করলে মাঝেমধ্যেই মারধর সহ বাড়ি থেকে বের করার হুমকিও দেওয়া হয়।
সেই ঘটনা সোমবার অতিরিক্ত মাত্রায় পৌছলে মেয়েকে গায়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় বলে পরিবারের অভিযোগ। বিকেল পাঁচটার সময় গায়ে আগুন ধরিয়ে মেয়ের পরিবারকে ফোন করা হয় মেয়ে কে মালদা মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়েছে। পরিবারের লোকজন মালদা মেডিকেল কলেজে আসতেই ছেলের পরিবারের লোকজন সেখান থেকে পালিয়ে যাই। প্রায় রাত্রি নটা নাগাদ মেয়েটি মারা যায়। এই ঘটনায় ছেলে শুভদীপ দাস, শশুর দিলীপ দাস ও শাশুড়ি সীমা দাস এর বিরুদ্ধে ইংরেজবাজার থানায় পুড়িয়ে মারার অভিযোগ করা হয়। ইংরেজবাজার থানার পুলিশ মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এসে মৃত গৃহবধূকে দেখে যান এবং পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেন। মৃত গৃহবধূর দেহটিকে ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পোস্টমর্টেম বিভাগে পাঠানো হয়।
শ্বশুরবাড়ির দাবিমতো অতিরিক্ত পন না দেওয়ায় এক প্রতিবন্ধী গৃহবধূকে পুড়িয়ে মারার অভিযোগ স্বামী সহ শ্বশুর ও শাশুড়ির বিরুদ্ধে।
MORENEWS – বেহাল রাস্তা কেড়েছে বন্ধুর প্রাণ, মেরামতিতে অর্থ সংগ্রহ স্কুলের পড়ুয়াদের।
Today Kolkata:- কয়েকদিন আগেই রাস্তা খারাপের জন্য মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় হারাতে হয়েছে বান্ধবী নাতাশাকে৷ নাতাশা যে নেই, এখনও ভাবতে পারছে না স্কুলের সহপাঠীরা।তবে এই মর্মান্তিক মৃত্যুর পরও খারাপ রাস্তা সারিয়ে দীর্ঘদিনের সমস্যা মেটানোর কোনও উদ্যোগ নেয়নি প্রশাসন। তাই এবার সেই বেহাল রাস্তা সারাইয়ের উদ্যোগ নিল স্কুলের পড়ুয়ারাই। রাস্তায় নেমে তারা অর্থ সংগ্রহ করা শুরু করেছে। CONTINUE READING