More
    Homeখবরস্বর্ণ মৎস্য যোজনায় বাগদা পার্শে ভাঙন চাষ সূচনা হলদিয়ায়।

    স্বর্ণ মৎস্য যোজনায় বাগদা পার্শে ভাঙন চাষ সূচনা হলদিয়ায়।

    পূর্বমেদিনিপুর:-  বাগদা পার্শে ভাঙন বাঙালির রসনায় যেমন তৃপ্তি আনে , তেমনি চাষে বেশি লাভ পায় মৎস্যজীবী পূর্বমেদিনিপুর সহ রাজ্যে বাগদা চিংড়ির জায়গা দখল করেছে ভেনামি চিংড়ি। আর সেই চাষ কমে যাওয়া বাগদার চিংড়ি চাষের বৃদ্ধিতে বিশেষ উদ্যোগী রাজ্য সরকার। রাজ্য সরকারের নতুন প্রকল্প “স্বর্ণ মৎস্য যোজনা” -র অধিনে হলদিয়া ব্লকে বাগদা সহ পার্শে মাছের মিশ্রচাষ প্রকল্পের সূচনা হল। 25/03/22 শুক্রবার হলদিয়া বিডিও অফিস থেকে সাতজন মাছচাষিকে “স্বর্ণ মৎস্য যোজনা”র অধিনে পঁচিশ হাজার বাগদা ও এক হাজার মালেট অর্থাৎ পার্শে ভাঙন মাছ বিতরন করা হয়। স্বর্ণ মৎস্য যোজনার অধিন মাছচাষিদের মধ্যে যেমন রয়েছে সফি আহমেদ, আতিয়ার রহমান এর মতো অভিজ্ঞ মাছচাষির সাথে তরুন চাষি গৌতম মাজি সহ সাতজন। ইতিমধ্যে মাছ ও চিংড়ি ছাড়ার আগে মাছচাষিদের “বায়ু সঞ্চালন যন্ত্র বা এয়ারেটর মেসিন দেওয়া হয়েছে।

    হলদিয়ার মৎস্যচাষ সম্প্রসারন আধিকারিক সুমন কুমার সাহু বলেন এই প্রথম হলদিয়ায় স্বর্ণ মৎস্য যোজনা” রূপায়িত হচ্ছে জেলার সহ মৎস্য অধিকর্তা (নোনাজল) তমলুক এর মাধ্যমে যেখানে এই অত্যাধুনিক বিজ্ঞানসম্মত নিবিড় মাছচাষ পদ্ধতিতে বাগদা চিংড়ি ও পার্শে_ভাঙন মিশ্রচাষে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। হলদিয়া পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বলেন আধুনিক মাছচাষে হলদিয়া যেমন এগিয়ে রয়েছে তেমনি নতুন নতুন প্রকল্পের মাধ্যমে মাছচাষিদের আরো বেশি উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে।
    মাছচাষি সফি আহমেদ বলেন, সরকারি প্রকল্প পেয়ে আমরা খুশি। তরুন মাছচাষি গৌতম মাজি বলেন সুমন স্যারের উৎসাহে মাছচাষে নতুন পেশায় এসেছিলাম এখন সরকারি সুবিধা পাওয়ায় আর্থিক উপকার হল আরো ভালোকরে স্বাবলম্বী হতে পারব। মৎস্য দপ্তর সূত্রে জানা গেছে আগামীতে আরো বেশি করে এই প্রকল্প রূপায়িত হবে।

    স্বর্ণ মৎস্য যোজনায় বাগদা পার্শে ভাঙন চাষ সূচনা হলদিয়ায়।

    MORE NEWS – বাংলার প্রথম মহিলা ইঞ্জিনিয়ার।

    Today Kolkata:- ১৯৪৭ সাল। দেশ স্বাধীন হল। প্রযুক্তিবিদ্যার অধ্যয়নে তখন পুরুষদের একচ্ছত্র আধিপত্য। পশ্চিমবাংলার বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ তখন প্রযুক্তিবিদ্যার অধ্যয়নের অন্যতম পীঠস্থান। ১৯৪৭ সালেই পশ্চিমবাংলার তৎকালীন নিকুঞ্জ বিহারী মাইতি বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের দরজা খুলে দিলেন মহিলাদের জন্যে। প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেন দুইজন ছাত্রী। ভর্তি হলেন দুজনেই। কিন্তু একজন দ্বিতীয় বর্ষেই কলেজ ছাড়লেন। রইলেন একজন ছাত্রী। ১৯৫১ সালে তিনি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করলেন। CONTINUE READING

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments