কিঞ্জলকে পঞ্চমীর থেকে দূরে করতে গুরুদেব বাবা এসেছে তিন জলে মন ঘুরানোর জন্য। তার কথামতোনি কাজ হচ্ছে। সেই জন্যই পঞ্চমী কিঞ্জলের মায়ের কাছে গিয়ে বলছিল গুরুদেব কতটা খারাপ আর সেই কথা শুনতে পেয়ে তিনজন তেড়ে আসে পঞ্চমীর দিকে।
পঞ্চমী গুরুদেবের সেই পাত্রটা সরিয়ে ফেলেছে তাই গুরুদেব একেবারেই রেগে গিয়েছে। সে রেগে গিয়ে কিঞ্জলকে বলছে পঞ্চমীর কিছু একটা ব্যবস্থা করতে আর তিনজন যেহেতু গুরুদেবের মন্ত্রে বিভোর হয়ে আছে, তাই সে মনে করছে পঞ্চমী তাদের বাড়ির ভালো চায়না। বলতে না বলতেই কিঞ্জলের মা সে পাত্রটা নিয়ে এসেছে।
এবারে বজ্রভানু এসেছে কিঞ্জলের কাছে এবং তাকে বলছে এবারে চিত্রা এবং কিঞ্জলের যার জন্য জন্ম হয়েছে সেই কাজটা ঘটতে চলেছে। সেটা হল ফুলশয্যা। যেহেতু কিঞ্জল কে সে বশ করে নিয়েছে তাই কিঞ্জল বলে তার ঠিক যেমন ইচ্ছা সেটাই হবে। তাহলে পঞ্চমী কি পারবে কিঞ্জল ও চিত্রার ফুলশয্যা আটকাতে।