‘কমলা ও শ্রীমান পৃথ্বীরাজ’ ধারাবাহিকটি অন্য ধারাবাহিক।ম্যাজিস্ট্রেট সাহেবের বউকে একটা দামী হিরের হার উপহার দেবে বলে বাড়িতে এনে কমলার হাতে দিয়েছিল কিন্তু সেটা চুরি হয়ে গিয়েছে। সবাই দোষ দিচ্ছে কমলার শ্বশুরবাড়ির লোকেদের ওপর। কারণ তার পিসির শাশুড়ি ইতিমধ্যেই রুপোর বাটি চামচ চুরি করে নিয়েছিল। এবারে কমলার বৌদির কথা ফাঁস করল মানিক। সে রাতে তাদের ঘরে ঢুকে ছিল।
মানিক এসেছে তার সাঙ্গোপাঙ্গকে নিয়ে সেই হার উদ্ধারের কাজে তার বউকে সাহায্য করার জন্য। রাতে কুইন এর আত্মার ভয় দেখিয়ে তারা আসল চোরকে হার জায়গামতন রেখে আসতে বলেছে। আবার যে আসল চোর সে ঠিক নিজে থেকেই ধরা পড়বে মানিক এমন একটা ব্যবস্থা করে রেখেছে।
শেষ পর্যন্ত সেই হার পাওয়া গিয়েছে। চোর আর কেউই নয় কমলার কাকিমা। কিন্তু কমলার মা পিসিমা সবাই বলছে বিয়ে হওয়া একটা মেয়েকে যদি বাপের বাড়িতে রেখে দেওয়া হয় তাহলে সমাজ নিন্দা কড়বে। তখন কমলাও বলে, তার শ্বশুরবাড়ির উপর আসা চুরির মিথ্যা অপবাদ এসেছে সেটা জানলেও সমাজ একইভাবে নিন্দা করবে। তাই সে সেই হার তার বাবার হাতে তুলে দিয়ে বলল হাড় পাওয়া গিয়েছে।