বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছিলেন তাঁদের চাকরি যাওয়ার। এবার তাঁর নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে চাকরি খোয়ানো গ্রুপ ডি কর্মীরা গেলেন দেশের শীর্ষ আদালতে। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ১৯১১ জন গ্রুপ ডি কর্মীর চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন। শুধু চাকরি বাতিল নয়, কর্মীদের বেতন ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি। ওই ১৯১১ জনের নিয়োগে ওএমআর শিটে কারচুপি হয়েছে, এই অভিযোগ স্বীকার করে নিয়েছিল এসএসসিও। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে গ্রুপ ডি কর্মীরা ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছিলেন। তাঁদের দাবি ছিল, চাকরি করার সময় তাঁরা কাজ করেছেন, তাহলে সেই সময়ে অর্জিত বেতন কেন ফিরিয়ে দেবেন? শুনানির পর বেতন ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ।
আরও পড়ুন – রাশিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্বের ফায়দা ভারতের
তবে চাকরি নিয়ে এখনও কিছু জানানো হয়নি। এই পরিস্থিতিতে ডিভিশন বেঞ্চের রায়ের আগেই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে স্পেশাল লিভ পিটিশন দাখিল করেন গ্রুপ ডি কর্মীরা।বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছিলেন তাঁদের চাকরি যাওয়ার। এবার তাঁর নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে চাকরি খোয়ানো গ্রুপ ডি কর্মীরা গেলেন দেশের শীর্ষ আদালতে। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ১৯১১ জন গ্রুপ ডি কর্মীর চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন। শুধু চাকরি বাতিল নয়, কর্মীদের বেতন ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি। ওই ১৯১১ জনের নিয়োগে ওএমআর শিটে কারচুপি হয়েছে, এই অভিযোগ স্বীকার করে নিয়েছিল এসএসসিও। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে গ্রুপ ডি কর্মীরা ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছিলেন।
তাঁদের দাবি ছিল, চাকরি করার সময় তাঁরা কাজ করেছেন, তাহলে সেই সময়ে অর্জিত বেতন কেন ফিরিয়ে দেবেন? শুনানির পর বেতন ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। তবে চাকরি নিয়ে এখনও কিছু জানানো হয়নি। এই পরিস্থিতিতে ডিভিশন বেঞ্চের রায়ের আগেই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে স্পেশাল লিভ পিটিশন দাখিল করেন গ্রুপ ডি কর্মীরা।বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছিলেন তাঁদের চাকরি যাওয়ার। এবার তাঁর নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে চাকরি খোয়ানো গ্রুপ ডি কর্মীরা গেলেন দেশের শীর্ষ আদালতে। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ১৯১১ জন গ্রুপ ডি কর্মীর চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন। শুধু চাকরি বাতিল নয়, কর্মীদের বেতন ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি।
ওই ১৯১১ জনের নিয়োগে ওএমআর শিটে কারচুপি হয়েছে, এই অভিযোগ স্বীকার করে নিয়েছিল এসএসসিও। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে গ্রুপ ডি কর্মীরা ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছিলেন। তাঁদের দাবি ছিল, চাকরি করার সময় তাঁরা কাজ করেছেন, তাহলে সেই সময়ে অর্জিত বেতন কেন ফিরিয়ে দেবেন? শুনানির পর বেতন ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। তবে চাকরি নিয়ে এখনও কিছু জানানো হয়নি। এই পরিস্থিতিতে ডিভিশন বেঞ্চের রায়ের আগেই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে স্পেশাল লিভ পিটিশন দাখিল করেন গ্রুপ ডি কর্মীরা।