Today Kolkata:- দু’টি কিডনি চুরি করেছে বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক। ওই চিকিৎসকের কিডনি নিয়েই তাঁর শরীরের স্থাপন করতে হবে, দাবি জানালেন বিহারের এক মহিলা। অভিযোগ , জরায়ুর অস্ত্রোপচারের নামে দু’টি কিডনি বাদ দেওয়া হয় মহিলার। চাঞ্চল্যকর অভিযোগ , তৎসহ দাবিতে শোরগোল পড়ে গিয়েছে নীতীশ কুমারের রাজ্যে। পুলিশ ঘটনার তদন্তে নেমে গ্রেপ্তার করেছে অভিযুক্ত চিকিৎসককে।
৩৮ বছরের সুনীতা দেবী মুজফ্ফরপুরের বেরিয়ারপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি দাবি করেন, গত ৩ সেপ্টেম্বর স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে জরায়ুর অস্ত্রোপচারের জন্য ভরতি হন। তখনই তাঁর অজান্তে চিকিৎসক তাঁর কিডনি বাদ দেয়। সুনীতার অভিযোগ, বেআইনি অঙ্গ পাচারের কারবারে যুক্ত ওই চিকিৎসক। এদিকে অস্ত্রোপচারের কিছু পরে মহিলার অসম্ভব পেটে ব্যথা শুরু হয়।
এরপর মুজাফফরপুরে অবস্থিত সরকারি শ্রী কৃষ্ণ মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালে ভরতি হন তিনি। সেখানে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে পরীক্ষা করে জানা যায় সুনীতি দেবীর শরীরে দু’টি কিডনিই নেই। দ্রুত তাঁকে পাটনায় অবস্থিত ইন্দিরা গান্ধী ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানে চিকিৎসার পরে ফের মুজাফফরপুর এসকেএমসিএইচ হাসপাতালে পাঠানো হয়। বর্তমানে সেখানে প্রতিদিন ডায়ালিসিস করতে হচ্ছে সঙ্কটজনক সুনীতা দেবীকে।
রোগীর পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে বেসরকারি হাসপাতাল এবং তাঁর মালিক পবন কুমারের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে ওই বেসরকারি হাসপাতালটি অবৈধ উপায়ে চালানো হচ্ছিল। অভিযুক্ত চিকিৎসকের যাবতীয় শংসাপত্র ভুয়োয়। ইতিমধ্যে অভিযুক্ত চিকিৎসককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
জরায়ুর অস্ত্রোপচারের নামে দু’টি কিডনি চুরির অভিযোগ চিকিৎসকের বিরুদ্ধে, বিহারে গ্রেপ্তার চিকিৎসক।
Governor of Bengal বাংলার নতুন ‘স্থায়ী’ রাজ্যপাল প্রাক্তন আইএএস সি ভি আনন্দ বোস।
MORE NEWS – প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনায় রাজ্যের জন্য ৫৮৪ কোটি টাকা বরাদ্দ কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে কেন্দ্রীয় প্রকল্পে বাংলার জন্য অর্থ বরাদ্দ করল গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক। প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনায় বাংলার জন্য ৫৮৪ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে বলে খবর নবান্ন সূত্রে। উল্লেখ্য, এই প্রকল্পটি কেন্দ্র-রাজ্যের যৌথ প্রকল্প। দুই সরকারই প্রায় ৫০ শতাংশ ব্যয় বহন করে। কেন্দ্রের তরফে যে অর্থ বকেয়া ছিল, তা থেকেই ৫৮৪ কোটি টাকা দেওয়ার কথা ঘোষণা হয়েছে। তবে ১০০ দিনের কাজের টাকা নিয়ে এখনও কেন্দ্রের তরফে কোনও আশ্বাস মেলেনি। CONTINUE READING