Today Kolkata:-২০ একর জায়গা জুড়ে সীমানা প্রাচীর নির্মাণের শেষ হতেই এবার শুরু হল দিঘায় প্রস্তাবিত জগন্নাথধাম সংস্কৃতি কেন্দ্রের মূল মন্দির নির্মাণের কাজ। মঙ্গলবার অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে নারকেল ফাটিয়ে মন্দিরের নির্মাণকাজের সূচনা করেন রাজ্যের মৎস্যমন্ত্রী অখিল গিরি, পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি ও জেলা সভাধিপতি দেবব্রত দাস। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদের প্রশাসক মানসকুমার মণ্ডল, রামনগর ১ ব্লকের বিডিও বিষ্ণুপদ রায়, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি শম্পা মহাপাত্র, পঞ্চায়েত সমিতির জনস্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ সুশান্ত পাত্র প্রমুখ। এদিন প্রস্তাবিত মন্দিরের মডেলও প্রকাশ করেন মৎস্যমন্ত্রী। পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘ কাজের যা গতি ২০২৩ সালের জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে সম্পূর্ণ হয়ে যাবে জগন্নাথধাম সংস্কৃতি কেন্দ্র গড়ে তোলার কাজ। মুখ্যমন্ত্রীই প্রথমে এসে পুজো দেবেন।’ জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি বলেন, ‘জেলার মানুষের জন্য খুশির খবর পুরীর আদলে দিঘায় জগন্নাথ মন্দির গড়ে উঠছে।
এতে দিঘার অনেক কিছুই বদলে যাবে। রাতারাতি দ্বিগুণ হয়ে যাবে দিঘার পর্যটক সমাগম।’ নিউ দিঘা স্টেশন লাগোয়া ভগীব্রহ্মপুর মৌজার বিস্তীর্ণ উঁচু বালিয়াড়ির ওপর গড়ে উঠছে এই জগন্নাথধাম সংস্কৃতি কেন্দ্র। নির্মিত হবে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের অনুকরণে প্রায় সমউচ্চতার মন্দির। গোটা এলাকার পরিকাঠামো উন্নয়নেও জোর দেওয়া হবে। গত ফেব্রুয়ারিতে মন্দিরের নকশা চূড়ান্ত হওয়ার পর হিডকোর তদারকিতে শুরু হয়েছিল সীমানা প্রাচীর নির্মাণের কাজ। ডিসেম্বরে ১২৮ কোটি টাকার পূর্ণাঙ্গ প্রকল্প ব্যয় ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। হিডকোর তরফে জানানো হয়েছে, সব কিছু ঠিক থাকলে চলতি সপ্তাহেই শুরু হয়ে যাবে জগন্নাথ মন্দির নির্মাণের কাজ। দিঘায় প্রস্তাবিত জগন্নাথধাম সংস্কৃতি কেন্দ্রের কাজ সম্পূর্ণ করার জন্য নির্দিষ্ট ১৮ মাস সময় ধার্য করা হয়েছে। সেই মতো কাজ চলছে তৎপরতার সঙ্গে। জানা যাচ্ছে, ২০২৩ সালের জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে সাধারণের জন্য খুলে যাবে জগন্নাথ মন্দির।
দিঘায় শুরু হল জগন্নাথ মন্দির নির্মাণের কাজ।
MORE NEWS – চিতাবাঘের সাথে একাই লড়াই করে পরিবারের 6 সদস্যের প্রাণ বাঁচালো বাড়ির পোষা সারমেয়।
উদয়পুর, ঝাড়খন্ড, 04/05/2022:- চিতাবাঘের সাথে একাই লড়াই করে পরিবারের 6 সদস্যের প্রাণ বাঁচালো বাড়ির পোষা সারমেয়। ঘটনাটি ঘটেছে ঝাড়খণ্ডের উদয়পুর জেলার সলুম্বর বন রেঞ্জ গ্রাম পঞ্চায়েতের শম্ভু গিরি গোস্বামীর বাড়িতে। কিছুদিন থেকেই এই গ্রামে গভীর রাতের অন্ধকারে চিতাবাঘের আনাগোনা হচ্ছিল বলে বন দপ্তরের কাছে খবর ছিলই। CONTINUE READING