More
    Homeখবরদ্বিপাক্ষিক বৈঠকে 'আয়কর সার্ভে' প্রসঙ্গ তুললেন ব্রিটিশ বিদেশমন্ত্রী!

    দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে ‘আয়কর সার্ভে’ প্রসঙ্গ তুললেন ব্রিটিশ বিদেশমন্ত্রী!

    বিবিসির দফতরে আয়কর সার্ভে ঘিরে দেশের মধ্যে চাপ বেড়েছে মোদী সরকারের। শুধু তাই নয়, বিবিসি এবং তার সম্পাদকীয় স্বাধীনতাই গুরুত্বপূর্ণ। দ্বিপাক্ষিক কার্যত নরমে-গরমে ইতিমধ্যে বার্তা দিয়েছে ব্রিটিশ সরকার। এই অবস্থায় এবার বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সামনে বিবিসিতে হওয়া সার্ভে’র বিষয়টি তুললেন ব্রিটিশ বিদেশমন্ত্রী James Cleverly। যা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে। বৈঠকের মধ্যেই আয়কর সার্ভের বিষয়টি জেমস সামনে আনেন গত মাসখানেক আগেই গুজরাৎ দাঙ্গায় মোদীর ভূমিকা তুলে ধরে একটি তথ্যচিত্র সামনে আনে বিবিসি। যা নিয়ে রীতিমত দেশজুড়ে বিতর্ক তৈরি হয়।

     

    রাতারাতি বিবিসির তৈরি ওই তথ্যচিত্রটি দেখানোর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে কেন্দ্রীয় সরকার। আর এই ঘটনার কিছুদিনের মধ্যে নয়াদিল্লি এবং মুম্বইয়ের বিবিসির দফতরে দীর্ঘ সার্ভে চালায় আয়কর বিভাগ। যা নিয়ে কার্যত ক্ষুব্ধ ব্রিটিশ সরকার। এই অবস্থায় বিদেশমন্ত্রীর মুখোমুখি হন সে দেশের বিদেশমন্ত্রী James Cleverly। আর এই দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের মধ্যেই আয়কর সার্ভের বিষয়টি জেমস সামনে আনেন বলে রয়টার্সের খবরে দাবি করা হয়েছে।

    CBI & Partha রং মিস্ত্রি থেকে দুবাইয়ে হোটেল মালিক! পার্থর ভাগ্নি জামাইয়ের বিপুল সম্পত্তিতেও নজর সিবিআইয়ের।

    কড়া প্রতুত্তর জয়শঙ্করের ওই সংবাদমাধ্যমকে জেমস জানিয়েছেন, বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে এই বিষয়ে নাকি বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। যদিও সূত্র জানাচ্ছে, এই প্রসঙ্গে কড়া প্রতুত্তর জয়শঙ্কর সে দেশের বিদেশমন্ত্রীকে দিয়েছেন বলেই খবর। তিনি নাকি স্পষ্ট করে দিয়েছেন, দেশের আইন সমস্ত সংস্থাই মেনে চলতে হবে। সে বিবিসি হতেই পারে! তবে দেশের আইনের কাছে সবাই সমান বলেও জেমস ক্ল্যাভারলিকে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে সূত্রে জানা গিয়েছে। ইতিমধ্যে বার্তা দিয়েছে ব্রিটেন বলে রাখা প্রয়োজন, বিবিসিতে আয়কর হানা মোটেই ভালো চোখে নেয়নি ঋষি সুনকের সরকার।

     

    প্রথম থেকেই এই বিষয়টিতে নজর রেখেছে সে দেশ। আর এর মধ্যেই কয়েকদিন আগেই সে দেশের অধিবিদেশ এক সাংবাদ ডেভিড রুটলি বিবিসির পাশে থাকার বার্তা দেন। শুধু তাই নয়, তারা যে সংবাদ তাঁরা সামনে নিয়ে আসে তাতে আমারা বিশ্বাস রাখি বলে মন্তব্য করেন ওই সাংসদ। কিন্তু আমরা যথেষ্ট চিন্তিত বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। এই আয়কর হানা সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে অনেক প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে বলেও মন্তব্য করেছেন ডেভিড রুটলি। তবে তাঁদের স্বাধীনতার মানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে কার্যত নরমএ-গরমে ভারতকে বার্তা তাঁর। আর এর মধ্যে এবার সরাসরি আলোচনাতেও আয়কর সার্ভের প্রসঙ্গটি সামনে এল।

     

    বিবিসির দফতরে আয়কর সার্ভে ঘিরে দেশের মধ্যে চাপ বেড়েছে মোদী সরকারের। শুধু তাই নয়, বিবিসি এবং তার সম্পাদকীয় স্বাধীনতাই গুরুত্বপূর্ণ। দ্বিপাক্ষিক কার্যত নরমে-গরমে ইতিমধ্যে বার্তা দিয়েছে ব্রিটিশ সরকার। এই অবস্থায় এবার বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সামনে বিবিসিতে হওয়া সার্ভে’র বিষয়টি তুললেন ব্রিটিশ বিদেশমন্ত্রী James Cleverly। যা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।

     

    বৈঠকের মধ্যেই আয়কর সার্ভের বিষয়টি জেমস সামনে আনেন গত মাসখানেক আগেই গুজরাৎ দাঙ্গায় মোদীর ভূমিকা তুলে ধরে একটি তথ্যচিত্র সামনে আনে বিবিসি। যা নিয়ে রীতিমত দেশজুড়ে বিতর্ক তৈরি হয়। রাতারাতি বিবিসির তৈরি ওই তথ্যচিত্রটি দেখানোর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে কেন্দ্রীয় সরকার। আর এই ঘটনার কিছুদিনের মধ্যে নয়াদিল্লি এবং মুম্বইয়ের বিবিসির দফতরে দীর্ঘ সার্ভে চালায় আয়কর বিভাগ। যা নিয়ে কার্যত ক্ষুব্ধ ব্রিটিশ সরকার। এই অবস্থায় বিদেশমন্ত্রীর মুখোমুখি হন সে দেশের বিদেশমন্ত্রী James Cleverly।

     

    আর এই দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের মধ্যেই আয়কর সার্ভের বিষয়টি জেমস সামনে আনেন বলে রয়টার্সের খবরে দাবি করা হয়েছে। কড়া প্রতুত্তর জয়শঙ্করের ওই সংবাদমাধ্যমকে জেমস জানিয়েছেন, বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে এই বিষয়ে নাকি বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। যদিও সূত্র জানাচ্ছে, এই প্রসঙ্গে কড়া প্রতুত্তর জয়শঙ্কর সে দেশের বিদেশমন্ত্রীকে দিয়েছেন বলেই খবর। তিনি নাকি স্পষ্ট করে দিয়েছেন, দেশের আইন সমস্ত সংস্থাই মেনে চলতে হবে। সে বিবিসি হতেই পারে! তবে দেশের আইনের কাছে সবাই সমান বলেও জেমস ক্ল্যাভারলিকে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে সূত্রে জানা গিয়েছে। ইতিমধ্যে বার্তা দিয়েছে ব্রিটেন বলে রাখা প্রয়োজন, বিবিসিতে আয়কর হানা মোটেই ভালো চোখে নেয়নি ঋষি সুনকের সরকার।

     

    প্রথম থেকেই এই বিষয়টিতে নজর রেখেছে সে দেশ। আর এর মধ্যেই কয়েকদিন আগেই সে দেশের অধিবিদেশ এক সাংবাদ ডেভিড রুটলি বিবিসির পাশে থাকার বার্তা দেন। দ্বিপাক্ষিক শুধু তাই নয়, তারা যে সংবাদ তাঁরা সামনে নিয়ে আসে তাতে আমারা বিশ্বাস রাখি বলে মন্তব্য করেন ওই সাংসদ। কিন্তু আমরা যথেষ্ট চিন্তিত বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। এই আয়কর হানা সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে অনেক প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে বলেও মন্তব্য করেছেন ডেভিড রুটলি। তবে তাঁদের স্বাধীনতার মানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে কার্যত নরমএ-গরমে ভারতকে বার্তা তাঁর। আর এর মধ্যে এবার সরাসরি আলোচনাতেও আয়কর সার্ভের প্রসঙ্গটি সামনে এল।

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    - Advertisment -

    Most Popular

    Recent Comments