Today Kolkata:- প্রয়াত পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল (Governor) কেশরীনাথ ত্রিপাঠী (Keshori Nath Tripathi)। বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। রবিবার ভোর ৫টা নাগাদ উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
গত মাস থেকে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন কেশরীনাথ। তাঁর হাত ভেঙে গিয়েছিল। সেই সঙ্গে ছিল শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা। অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন। সেই সঙ্গে শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যাচ্ছিল। প্রস্রাবের সমস্যাও (Urine Problem) ছিল। সেই পরিস্থিতিতে ৩০ ডিসেম্বর তাঁকে প্রয়াগরাজের সিভিল লাইনসের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল।
বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপালকে রাখা হয়েছিল আইসিইউতে (ICU)। কিছুটা সুস্থ হওয়ার পর তাঁকে সম্প্রতি বাড়িতে আনা হয়েছিল। রবিবার ভোরে সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর। গত দু’বার কোভিডে আক্রান্ত হয়েছিলেন বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপাল। দু’বারই সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছেন।
১৯৩৪ সালের ১০ নভেম্বর এলাহাবাদে জন্ম কেশরীনাথের। ২০১৪ সালের জুলাই থেকে ২০১৯ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত তিনি পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) রাজ্যপালের দায়িত্ব সামলেছেন। সাময়িক সময়ের জন্য সামলেছেন বিহার, মেঘালয় ও মিজোরামের রাজ্যপালের দায়িত্বও। এছাড়া, দীর্ঘ সময় উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) মন্ত্রিসভার সদস্যও ছিলেন কেশরীনাথ।
তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রবিবার সকালে টুইট করে তিনি লিখেছেন, ‘‘কেশরীনাথ ত্রিপাঠী নিজের কাজ এবং জ্ঞানের দৌলতে সকলের শ্রদ্ধার পাত্র হয়ে উঠেছিলেন। সাংবিধানিক বিষয়ে তাঁর যথেষ্ট পারদর্শিতা ছিল।
উত্তরপ্রদেশে বিজেপির সংগঠন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। রাজ্যের উন্নয়নেও তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। তাঁর মৃত্যুতে আমি শোকাহত। তাঁর পরিবার ও পরিজনকে আমার সমবেদনা জানাই।’’
পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর।
MORE NEWS – পাকিস্তানে গমের আকাল, অভুক্ত সন্তানদের জন্য আটা কিনতে গিয়ে পদপিষ্ট হয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু বাবার।
সন্তানদের মুখে খাবার তুলে দিতে হবে। তাই বাড়ি থেকে বেরিয়ে ছিলেন বাবা। কিন্তু ভাবতে পারেননি তার জন্য অপেক্ষা করছে সাক্ষাৎ মৃত্যু। ঠিক এমনটাই ঘটেছে পাকিস্তানের (Pakistan) সিন্ধু প্রদেশে। সন্তানদের জন্য সরকারি দোকানে ভর্তুকি দেওয়া আটা কিনতে গিয়ে পদপৃষ্ঠ হয়ে মৃত্যু বাবার। ঠিক কি ঘটেছিল ? সরকারি দোকানে ভর্তুকি (Subsidy) দেওয়া আটা কিনতে গিয়েছিলেন বাবা। রটে যায় , আটার বস্তা শেষ। সেই নিয়েই গন্ডগোল। পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু। বাড়িতে অভুক্ত ছয় সন্তান। এদিকে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু বাবার। CONTINUE READING