Today Kolkata:- হাই কোর্টের নির্দেশে খানিকটা স্বস্তিতে ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণরা। বৃহস্পতিবার বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা জানিয়েছেন, আগামী ৪০ দিন মেয়ো রোডে গান্ধীমূর্তির পাদদেশে ধরনা চালিয়ে যেতে পারবেন তাঁরা। নিয়োগ দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে গান্ধীমূর্তির পাদদেশে আন্দোলন চালাচ্ছিলেন প্রাথমিক শিক্ষক পদের চাকরিপ্রার্থীরা। ৫০ জন নতুন আন্দোলনকারীকে ধরনার জন্য নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিয়েছিলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। সেই সময়সীমা পার হওয়ার পর ফের জয়েন্ট কমিশনারের কোনও অনুমতি না পাওয়ায় আদালতের দ্বারস্থ হন চাকরিপ্রার্থীরা। পরবর্তীতে পাঁচদিনের জন্য ধরনার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু অনির্দিষ্টকালের জন্য অনুমতি দেওয়া হয়নি। নতুন করে ধরনার অনুমতি মিলবে না, এমনই নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি হীরন্ময় ভট্টাচার্য সিঙ্গল বেঞ্চ।
প্রসঙ্গত, পূর্বতন বাম সরকারের আমলে ২০০৯ সালে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছিল। পরীক্ষাও হয়েছিল। কিন্তু তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় এসে সেই নিয়োগ বাতিল করে। ২০১৪ সালে নতুন করে ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। প্রত্যন্ত জেলাগুলির নিয়োগ হলেও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার নিয়োগ আটকে যায়। আন্দোলনকারীদের অভিযোগ , ২০১৪ সালের চাকরি প্রার্থীদের প্যানেলই প্রকাশিত হয়নি। ১৩ বছর ধরে নিয়োগের আশায় বসে রয়েছেন তাঁরা। নিয়োগের দাবিতে রাস্তায় আন্দোলন করছেন তাঁরা। ধরনা চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি চেয়ে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন চাকরিপ্রার্থীরা। সেই মামলার শুনানিতে বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা এদিন জানিয়েছেন, ২০১৪ সালের চাকরিপ্রার্থীরা আরও ৪০ দিন গান্ধীমূর্তির পাদদেশে ধরনা চালিয়ে যেতে পারবেন। তবে সেক্ষেত্রে আগের মতোই তাঁদের কিছু শর্ত মানতে হবে।
পেয়েছেন গান্ধীমূর্তির পাদদেশে ধর্নার অনুমতি , হাই কোর্টের নির্দেশে খানিকটা স্বস্তিতে ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণরা।
MORE NEWS – ডিসেম্বরের শেষেই ২০২৩ উচ্চমাধ্যমিকের প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা , বিজ্ঞপ্তি জারি উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের।
২০২৩ সালের উচ্চমাধ্যমিকের প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা শুরু হয়ে যাবে আগামী মাসেই। বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানাল উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। ৫ ডিসেম্বর থেকে ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা নেওয়া হবে। ২৩ নভেম্বরের শিবির থেকে স্কুল গুলির হাতে তুলে দেওয়া হবে এই পরীক্ষার প্রশ্নপত্র। সংসদের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী , ২০২৩ সালের ২ থেকে ১০ জানুয়ারির মধ্যে প্রতিটি স্কুলকে প্র্যাকটিক্যালে পড়ুয়াদের প্রাপ্ত নম্বর সংসদের আঞ্চলিক দপ্তরে জমা করতে হবে। নির্দিষ্ট নিয়ম মেনেই সংরক্ষণ করতে হবে উত্তরপত্রগুলি। এছাড়া পরীক্ষা পরিচালনা, উত্তরপত্র এবং নম্বর জমা দেওয়া নিয়ে নির্দেশাবলি রয়েছে। CONTINUE READING